অন্যরা হলেন- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, রাষ্ট্রচিন্তার ঢাকার সমন্বয়ক দিদারুল ভুইয়া ও ব্যবসায়ী মুশতাক আহমেদ।
মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (ভার্চুয়াল আদালত) মোহাম্মদ জসিম তাদের রিমান্ড ও জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে দুইদিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে অনুমতি দেন।
এদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে তাদের ভার্চুয়াল আদালতে উপস্থিত দেখানো হয়। এ সময় তাদের পাশে ছিলেন কারাকর্তৃপক্ষ।
মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের বিরুদ্ধে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
অপরদিকে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাদের রিমান্ড ও জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে সাত কার্যদিবসের মধ্যে দুই কার্যদিবস তাদের জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অনুমতি দেন।
আদালতের রমনা থানার জেনারেল রেকর্ডিং অফিসার পুলিশের উপপরিদর্শক নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৬ ও ৭ মে মিনহাজ মান্নান, কিশোর, দিদার ও মুশতাককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এছাড়া আরও অজ্ঞাত ৫-৬ জনকে আসামি করা হয়েছে এ মামলায়।
৫ মে র্যাব-৩ সিপিসি-১ এর ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আবু বকর সিদ্দিক বাদী ১১ জনের নামে রমনা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন।