এ ঘটনায় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
স্কুলের জমিদাতা মো. জাফর আলীর অভিযোগ, গত মার্চ মাসে তাকে না জানিয়ে স্কুলের সভাপতি মো. নুরুন্নবী সরকার ও প্রধান শিক্ষক মো. নুরুল ইসলাম গোপনে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করেন। সহকারী প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহকারী পদে মোটা অংকের টাকা নিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়ার উদ্দেশ্যেই গোপনে এ কমিটি গঠন করা হয় বলে তার অভিযোগ।
ইতিমধ্যে অভিযোগ তদন্তে জুনে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্কুলে আসেন।
এর জের ধরে নুরন্নবীর লোকেরা জাফর আলী ও তার ছেলেকে পিটিয়ে আহতও করেছেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম জানান, বিধি অনুযায়ী নোটিশ দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ‘কারও বাড়িতে গিয়ে নোটিশ পৌঁছে দেয়া সম্ভব না।’
অপর অভিযুক্ত নুরন্নবী সরকার জানান, জাফর আলী এর আগে কমিটিতে দাতা সদস্য হিসেবে থাকলেও এবার পদ পেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন বলেন, ‘তদন্তের জন্য নির্দেশনা পেয়েছি। খুব দ্রুত বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেব।’