প্রকল্পটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি কমিয়ে দিবে এবং এ খাতে আরও বেসরকারি বিনিয়োগ করতে সহায়ক হবে।
এ প্রকল্পে এডিবি ১০ কোটি ডলার দিবে এবং লিডিং এশিয়াজ প্রাইভেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড (এলইএপি) থেকে আরও ১০ কোটি ডলার আসবে যা এডিবি দ্বারা পরিচালিত হবে।
এডিবির দক্ষিণ এশিয়া, মধ্য এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়ার পরিচালক (ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফিন্যান্স) শান্তনু চক্রবর্তী ও আরবিএলপিএলের প্রধান নির্বাহী আজ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
প্রকল্পটিতে জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনসহ আরও চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক, নিপ্পন এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইনস্যুরেন্স বিমা সুবিধা দেবে।
শান্তনু চক্রবর্তী বলেন, ‘অত্যন্ত উচ্চ দক্ষ এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের বিদ্যুতের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে বিশাল ব্যবধান মেটাতে সহায়তা করবে, যা দেশের অব্যাহত শিল্প ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিনিয়োগকারীদের ঋণদান ও প্রণোদনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে বাংলাদেশের এ জাতীয় বৃহৎ প্রকল্পের ভবিষ্যতের অর্থায়নের নজির স্থাপনের ক্ষেত্রে এডিবি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক অর্থায়নকে জড়িত করতে পরিবেশগত ও সামাজিক মানদণ্ডে সর্বোত্তম অনুশীলনকে সংহত করা এবং ভবিষ্যতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নজির স্থাপনের সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
আরবিএলপিএলের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার রঞ্জন লোহর বলেছেন, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্পের জন্য এডিবিসহ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলো থেকে সমর্থন পেলো আরবিএলপিএল।
‘এ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশটির শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে আরবিএলপিএল অবদান রাখবে,’ যোগ করেন তিনি।