তিনি বলেন, ‘যুদ্ধ, ঝড়, ভূমিকম্প যাই হোক, নির্বাচন করতে হবে। এটি সংবিধানের বিষয়, সংবিধান পরিপন্থী কোনো কিছু করা যাবে না। তাই নির্বাচনের তারিখ পেছানোর কোনো সম্ভাবনা বা সুযোগ নেই।’
শনিবার বিকাল ৪টায় বগুড়া জেলা প্রশাসকের সভা কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।
এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) জেলা আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক সভায় অংশ নেন।
সিইসি বলেন, ‘উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা অংশ নিবেন। যদি কেউ অংশ না নেয়, তবে তা নির্বাচন কমিশনের দায় নয়। যেসব ভোট কেন্দ্র বন্যাকবলিত সেসব কেন্দ্রের ভোট বিকল্প কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। বিকল্প কেন্দ্রগুলোর পরিচিতি করতে ভোটারদের মাঝে নির্বাচন কমিশন থেকে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হবে।’
কে এম নূরুল হুদা বলেন, বগুড়া-১ আসনে নির্বাচনের পরিবেশ ভালো আছে। ভোট গ্রহণের জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা যে কোনো কিছু হোক না কেন সংবিধানে বাইরে কিছু করার ইখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের নেই। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী ভোট গ্রহণ করবে।
এসময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, রাজশাহী রেঞ্জের উপ মহাপুলিশ পরিদর্শক একেএম হাফিজ আক্তার বিপিএম (বার), ডিজিএফআই’র জেনারেল স্টাফ কর্ণেল নাজিম উদ্দিন, বগুড়ার জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক, পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বিপিএম (বার), অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালাহ উদ্দিন, বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল একেএম আরিফুল ইসলাম পিএসসি, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুব আলম শাহ্সহ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।