শুক্রবার সকালে কলারোয়া থানার পাশের একটি ভবনে প্রশ্ন সমাধান করার সময় তাদের আটক করা হয়। আটকদের মাঝে পরীক্ষার্থী ও প্রশ্নফাঁস চক্রের সদস্য রয়েছেন।
র্যাব-৬ সাতক্ষীরা সিপিসি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মোহাম্মদ মাহমুদুর রহমান জানান, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে কয়েকজন বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার সোনালি সুপার মার্কেট ভবনের কিডস ক্লাব সেন্টারে জড়ো হন। সেখানে রাতভর ও সকালে মোবাইল ফোনে আসা প্রশ্নের উত্তর লিখে পরীক্ষার্থীদের শেখানো হয়।
এমন খবর পেয়ে র্যাব সদস্যরা ভবনটি ঘিরে ফেলেন। সেখান থেকে প্রথমে ২২ জন এবং পরে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আরও সাতজনকে আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে একজন ব্যাংক কর্মকর্তাও রয়েছেন, বলেন মাহমুদুর রহমান।
আটকরা র্যাবকে জানান, ঢাকার একটি চক্র ১২ লাখ টাকার চুক্তিতে মোবাইল ফোনে প্রশ্ন ও উত্তর বলে দেয়ার দায়িত্ব নেয়। এ জন্য চক্রটিকে অগ্রিম পাঁচ লাখ টাকা দিতে হয়েছে। বাকি টাকা পরীক্ষা শেষে দেয়ার কথা ছিল।