আরও পড়ুন: গ্রামীণফোনের ৫০০ টাওয়া স্থাপনে ইডটকোর চুক্তি
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছর দ্য ইকোনোমিক টাইমসের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত ইউআইপাথ অটোমেশন এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২০-এ ১৪টি অ্যাওয়ার্ড ক্যাটাগরিতে ৩৭ প্রতিষ্ঠানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার যেসব প্রতিষ্ঠান অটোমেশন গ্রহণের পাশাপাশি ইনোভেশন ও রোবোটিকস প্রসেস ইন্টিগ্রেশনের মাধ্যমে ব্যবসা ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে, তাদের অর্জনের স্বীকৃতি দানে এবং উদযাপনেই এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন: এক লাখ বন্যার্ত পরিবারের পাশে গ্রামীণফোন
রুটিন ও রিপিটেটিভ অপারেশনাল টাস্কের জন্য আরপিএ (রোবোটিক প্রসেস অটোমেশন) বাস্তবায়ন এবং অটোমেশনের মাধ্যমে টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম কমিয়ে আনার জন্য গ্রামীণফোন এ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করে।
অর্জনের বিষয়ে গ্রামীণফোনের সিএইচআরও সৈয়দ তানভির হুসাইন বলেন, ‘কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সম্ভাবনা উন্মোচনে, এবং এর ধারাবাহিকতায়, ইনোভেশনের সাহায্যে আমরা নিরলস গ্রাহক সেবা দানের চেষ্টা করি। ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রয়োজনীয় ভবিষ্যৎ দক্ষতা অনুধাবনের মাধ্যমে আমরা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিভিন্ন ফিউচার স্কিলসেট অ্যাডপ্ট করছি। এই অর্জন আমাদের অব্যাহত প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ, যা আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় ধারাবাহিকভাবে অবদান রাখতে অনুপ্রাণিত করবে। এ অর্জনে আমি আমার সহকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই। তাদের জন্যই আমরা এ স্বীকৃতি অর্জন করেছি।’
আরও পড়ুন: গ্রামীণফোনের ওপর বিটিআরসি’র নতুন বিধিনিষেধ আরোপ
বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত প্যানেলের জুরিরা এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য দক্ষিণ এশিয়া থেকে বিজয়ী নির্বাচন করেন। এই অ্যাওয়ার্ডে বাংলাদেশের একমাত্র টেলিকম অপারেটর হিসেবে ইন্টারনাল অপারেশনে আরপিএ ইন্টিগ্রেশনের জন্য গ্রামীণফোন স্বীকৃতি লাভ করে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালে গ্রামীণফোন যাত্রা শুরু করে। এরপর থেকে দেশব্যাপী সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গড়ে তুলে। যার মাধ্যমে দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ সেবা গ্রহণ করতে পারে। ব্র্যান্ড প্রতিজ্ঞা ‘চলো বহুদূর’ এর আওতায় গ্রামীণফোন, গ্রাহকদের জন্য সর্বোত্তম মোবাইল ডাটা, ভয়েস সেবা এবং সবার জন্য ইন্টারনেট প্রদানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। গ্রামীণফোন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত।