পুরস্কার
গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫: সঙ্গীতের সেরা পুরস্কার বিজয়ীরা
গত ২ ফেব্রুয়ারি মহা আড়ম্বরে পর্দা নামল সঙ্গীত জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উৎসব, গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস। বিশ্বনন্দিত সঙ্গীতজ্ঞদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্রিপ্টো ডটকম এরিনা। হু সমাদৃত বার্ষিক এই উৎসবের ৬৭তম আসরে মোট ৯৪টি বিভাগে পুরস্কৃত করা হয়েছে সঙ্গীতশিল্পীদের। চলুন, গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ আসরের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিভাগে মনোয়নপ্রাপ্ত ও বিজয়ীদের সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিভাগে মনোয়নপ্রাপ্ত ও বিজয়ীদের সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
২০২৫-এর গ্র্যামির আসরে মুকুটধারী সঙ্গীত তারকারা
আনুষ্ঠানিকভাবে মনোয়ন প্রকাশের পর থেকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন বিয়ন্সে। কেননা এবার মোট ১১টি ক্যাটাগরিতে নাম আসে ইতোমধ্যে ৩২টি গ্র্যামি পুরস্কার জেতা এই তারকার। এখন পর্যন্ত তিনিই সর্বোচ্চ গ্র্যামি মনোয়নপ্রাপ্ত নারী সঙ্গীতশিল্পী।
কিন্তু বহুল কাঙ্ক্ষিত পর্ব শুরুর পর পুরো দৃশ্যপট পাল্টে যায়। সবাইকে হতবাক করে দিয়ে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুরস্কার জিতে নেন ৭ ক্যাটাগরিতে মনোনয়নপ্রাপ্ত র্যাপ সঙ্গীতশিল্পী কেন্ড্রিক লামার। তার ‘নট লাইক আস’ শিরোনামের একটি গানই মোট ৫টি পুরস্কারের খেতাব পেয়ে যান। এগুলো ছিল- ‘বর্ষসেরা রেকর্ড’, ‘বর্ষসেরা গান’, ‘সেরা র্যাপ গান’, ‘বেস্ট র্যাপ পারফর্মেন্স’ এবং ‘বেস্ট মিউজিক ভিডিও’।
বিয়ন্সে ছাড়াও এই বিভাগগুলোতে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন দ্য বিটল্স ব্যান্ড, বিলি আইলিশ, টেইলর সুইফ্ট, লেডি গাগা, ব্রুনো মার্স, ও এমিনেমের মতো শিল্পীরা।
আরো পড়ুন: ভাঙচুর, মারামারিতে হানিফ সংকেতের ‘ইত্যাদি’ পণ্ড
তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানটি ছিল আরও বিস্ময়কর! প্রথমবারের মতো গ্র্যামির চারটি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে সবগুলোই জিতে নেন সিয়েরা ফেরেল। তার ৪র্থ অ্যালবাম ‘ট্রেইল অফ ফ্লাওয়ার্স’ ‘বেস্ট আমেরিকানা অ্যালবাম’ হিসেবে ভূষিত হয়। অ্যালবামটির ‘অ্যামেরিকান ড্রিমিং’ গানটি ‘বেস্ট আমেরিকান রুট্স সং’ এবং ‘বেস্ট আমেরিকানা পারফর্ম্যান্স’ হিসেবে পুরস্কৃত হয়। একই অ্যালবামের ‘লাইটহাউজ’ শিরোনামের গানটি ঘোষিত হয় ‘বেস্ট আমেরিকান রুটস পারফর্ম্যান্স’ ক্যাটাগরিতে।
বিয়ন্সের দখলে মনোনয়নের তুলনায় পুরস্কারের সংখ্যা ছিল অনেক কম; মাত্র ৩টি। কিন্তু এই স্বল্পতা ইতোমধ্যে তার অর্জিত সর্বোচ্চ সংখ্যক গ্র্যামি পুরস্কার রেকর্ডের এতটুকু হেরফের করেনি। বরং ৩৫টি গ্র্যামি ট্রফি নিয়ে তিনি এখনও নারী ও পুরুষ উভয় সঙ্গীতশিল্পীদের তালিকার শীর্ষে রয়েছেন।
তার ৮ম অ্যালবাম ‘কাউবয় কার্টার’ ২০২৫-এর সেরা অ্যালবাম হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। ইতোপূর্বে সর্বাধিক পুরস্কারের রেকর্ডধারী হলেও কখনোই ‘বর্ষসেরা অ্যালবাম’-এ নাম আসেনি বিয়ন্সের। এই সফলতা এবারই প্রথম।
‘কাউবয় কার্টার’-এর জন্য তিনি ‘বেস্ট কান্ট্রি অ্যালবাম’ও জিতেন। এছাড়া মাইলি সাইরাসের সঙ্গে ‘টু মোস্ট ওয়ান্টেড’ গানটির জন্য তিনি ‘বেস্ট কান্ট্রি ডুয়ো/গ্রুপ পারফর্মেন্সের খেতাব পান।
আরো পড়ুন: এবার বিয়ের খবর দিলেন পড়শী
ইংলিশ সঙ্গীত শিল্পী চার্লি এক্সসিএক্স-এর এবারই ছিল প্রথম গ্র্যামি যাত্রা। আর এই অভিষেকেই তিনি ৮টি মনোনয়ন থেকে ৩টি পুরস্কার দখল করে নেন। তার ৬ষ্ঠ অ্যালবাম ‘ব্র্যাট’ তাকে ‘বেস্ট ড্যান্স/ইলেক্ট্রনিক অ্যালবাম’ এবং ‘বেস্ট রেকর্ডিং প্যাকেজ’ জিতিয়ে দেয়। অ্যালবামটির ‘ভন ডাচ’ গানটির জন্য তিনি ‘বেস্ট ড্যান্স পপ রেকর্ডিংয়ের পুরস্কারে ভূষিত হন।
৪টি ক্যাটাগরিতে মনোনয়ন পেয়ে তিনটিই জিতে নেন সেন্ট ভিন্সেন্ট। তার ৭ম অ্যালবাম ‘অল বর্ন স্ক্রিমিং’ ‘বেস্ট অল্টারনেটিভ মিউজিক অ্যালবামের’ জন্য নির্বাচিত হন। অ্যালবামটির ‘ব্রোকেন ম্যান’ গানটি ‘সেরা রক গান’ এবং ‘ফ্লি’ গানটি ‘বেস্ট অল্টারনেটিভ মিউজিক পারফরম্যান্স’ বিভাগে পুরস্কৃত হন।
ছয়টি মনোনয়নের দুইটিতে বিজয়ী হন চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ সাবরিনা কার্পেন্টার। তার ৬ষ্ঠ অ্যালবাম ‘শর্ট অ্যান্ড সুইট’ ‘বেস্ট পপ ভোকাল অ্যালবামের’ পুরস্কার পায়। অ্যালবামের ‘এস্প্রেসো’ গানটি ‘বেস্ট পপ সলো পারফর্মেনেসর’ খেতাব লাভ করেন।
অ্যামেরিকান গস্পেল সঙ্গীতশিল্পী সিসি উইন্যান্স তিনটি মনোনয়নের মধ্যে জয় পান দুইটিতে। তার ‘দ্যাটস মাই কিং’ গানটি ‘বেস্ট কন্টেম্পরারি খ্রিশ্চিয়ান মিউজিক পারফর্ম্যান্স/সং’-এর খেতাব পান। আর তার ‘মোর দেন দিস’ অ্যালবামটি পুরস্কার পায় ‘বেস্ট গস্পেল অ্যালবাম’ ক্যাটাগরিতে। এতে তার অর্জিত মোট গ্র্যামি পুরস্কার সংখ্যা দাড়ায় ১৭। সেই সঙ্গে সর্বাধিক নারী গ্র্যামি জয়ীদের তালিকায় জনপ্রিয় বৃটিশ সঙ্গীতশিল্পী অ্যাডেলকে পেছনে ফেলে তিনি পঞ্চম স্থানে চলে আসেন।
আরো পড়ুন: সাইফ আলি খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি: মহারাষ্ট্র পুলিশ
সবচেয়ে বেশি মনোনয়নের দিক থেকে বিয়ন্সের পরেই চার্লি এক্সসিএক্স-এর সঙ্গে যুগ্মভাবে ছিলেন র্যাপার পোস্ট ম্যালোন। ৮টি মনোনয়নের কোনোটিই তিনি ঘরে তুলতে পারেননি। একইভাবে বিলি আইলিশকেও ৭টি বিভাগের মনোনয়ন নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।
একই দশা জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী টেইলর সুইফ্টেরও। ৬টিতে মনোনয়ন পেলেও সবগুলোই তার হাতছাড়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘বর্ষসেরা অ্যালবামের’ জন্য লড়েছিল তার ১১-তম অ্যালবাম ‘দ্যা টর্চার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’। গ্র্যামির ইতিহাসে ‘বছরের সেরা অ্যালবাম’ বিভাগে এ নিয়ে তিনি ৭বার মনোনীত হলেন, যেখানে পূর্বে তিনি চারবার জিতেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি গ্র্যামির একই ক্যাটাগরিতে সর্বাধিক মনোনয়ন পাওয়া নারী সঙ্গীতশিল্পী হওয়ার রেকর্ড করলেন।
এবারের তালিকায় অভূতপূর্ব এক সংযোজন ছিল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) নির্মিত গান ‘ন্যাউ অ্যান্ড দেন’। এর জন্য ‘বেস্ট রক পারফর্মেন্স’ পুরস্কার জিতে বিখ্যাত ব্যান্ড দল বিটলস।
অন্যান্য শিল্পী যারা মনোনয়নের নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছে চার্লি এক্সসিএক্সসহ আটজন।
কলাম্বিয়ান সঙ্গীতশিল্পী শাকিরা এবারের আসরে ‘বেস্ট ল্যাটিন পপ অ্যালবাম’ পুরস্কার লাভ করেন। এর নেপথ্যে ছিল ‘লাস মুজেরেস ইয়া নো লোরান’ শিরোনামের তার ১২-তম অ্যালবাম। এ নিয়ে তার ৪র্থ বারের মতো গ্র্যামি জয়।
আরো পড়ুন: গান গাইতে গাইতে মঞ্চে লুটিয়ে পড়লেন সাবিনা ইয়াসমিন
এছাড়াও আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শাখার গ্র্যামি বিজয়ীরা হলেন-
‘বেস্ট র্যাপ অ্যালবাম’- দোয়েচির ‘অ্যালিগেটর বাইটস নেভার হিল’
‘বেস্ট রক অ্যালবাম’- দ্য রোলিং স্টোন্সে হ্যাকনি ডায়মন্ডস
‘সেরা নতুন সঙ্গীতশিল্পী’- ‘চ্যাপেল রোয়ান’
‘বেস্ট পপ ডুয়ো/গ্রুপ পারফর্ম্যান্স’- লেডি গাগা ও ব্রুনো মার্স-এ ‘ডাই উইথ এ স্মাইল’
আরো পড়ুন: ইউটিউবে প্রকাশিত হলো তাহসান-সিঁথির ‘একা ঘর আমার’
পরিশিষ্ট
২০২৫-এর গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড-এ সবচেয়ে বেশি পুরস্কার জিতেছেন র্যাপার কেন্ড্রিক লামার। সর্বাধিক মনোনয়নের মাধ্যমে সবার নজর কাড়লেও জয়ের ক্ষেত্রে বেশ পিছিয়ে ছিলেন বিয়ন্সে। সেখানে গ্র্যামিতে প্রথম উপস্থিতিতেই মনোনয়নের সবকটি বিভাগ জিতে বাজিমাত করে দিয়েছেন সিয়েরা ফেরেল। বছর সেরা অ্যালবামের ৭বার গ্র্যামি মনোনয়ন নিয়ে একমাত্র নারী সঙ্গীতশিল্পীর রেকর্ডে পৌঁছলেন টেইলর সুইফ্ট। বিশ্বের ১ম এআই গান বিটল্সের ‘ন্যাউ অ্যান্ড দেন’ ছিল এ আসরের অন্যতম আকর্ষণ। সর্বসাকূল্যে, জমকালো আয়োজনে পুরো উদযাপনটি প্রতিফলিত করেছে সঙ্গীত শিল্পের পরিবর্তনের ধারাকে।
৬৭ দিন আগে
বাংলা একাডেমির পুরস্কার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গোলমাল ছিল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলা একাডেমির পুরস্কার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গোলমাল ছিল বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। তিনি বলেন, পুরো বাংলা একাডেমিকে ঢেলে সাজানো হবে।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। উপদেষ্টা বলেন, বাংলা একাডেমিকে বিশেষ মত ও গ্রুপের লোকের আখড়া বানানো হয়েছিল, নতুন চিন্তা প্রবেশের জায়গায় রাখা হয়নি।
এদিকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, সম্প্রতি পুরস্কার ঘোষণা করা হলে নানা মহল থেকে আলোচনা হয়। এরপর বিষয়টি আমরা আমলে নিয়ে তালিকাটি সাময়িক স্থগিত করেছি। তালিকাটি আমরা রিভিউ করব, যদি কারও বিরুদ্ধে গণঅভ্যুথানে হত্যাকান্ড বা ইন্ধনের অভিযোগ প্রমানিত হয় বা গণবিরোধী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকে বা অপরাধমূলক কোনো কর্মকান্ডে জড়িত থাকে; তাহলে তার নাম তালিকা থেকে বাদ যাবে।
মহাপরিচালক বলেন, ‘বাংলা একাডেমির জন্য ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি খুব ব্যস্ত সময়। আমরা একটি বাংলা একাডেমি সংস্কার কমিটি করতে চাই। যে কমিটিতে বিজ্ঞজনরা সংস্কারের নানা বিষয় নিয়ে পরামর্শ দিবেন।
নাম প্রকাশের আগে যাচাই-বাছাই নিয়ে মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা কোন প্রক্রিয়ায় ভুল করতে চাইনি। কিন্তু আসলে আমাদের ভুল হয়ে গেছে। আমরা পুরো প্রক্রিয়াটি মেইনটেইন করতে চেষ্টা করেছি। এ কারণেই আমরা ৩ কার্যদিবসের জন্য এগুলো সাময়িক স্থগিত করেছি।’
আরও পড়ুন: দেশব্যাপী প্রতিভা অনুসন্ধান করা হবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
তিনি বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাদের অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে আমরা রিভিউ কমিটিতে উঠিয়েছি। কমিটি সেটা বিবেচনা করে পুনরায় সিদ্ধান্ত নিবেন।
যাচাই প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা এবং আইনি ভিত্তি পায়—এই দুইয়ের সমন্বয়ে এই যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
এর আগে গত শনিবার (২৫ জানুয়ারি) মোহাম্মদ আজমের সই করা এক নোটিশে তালিকা স্থগিত করা হয়।
৭৭ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েও পুরস্কার নিতে যাননি মেসি
নিজের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বহু পুরস্কার জেতা লিওনেল মেসির সাফল্যের মুকুটে যোগ হয়েছে আরও একটি পালক। ইতিহাসের মাত্র দ্বিতীয় এবং প্রথম পুরুষ ফুটবলার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘মেডেল অব ফ্রিডম’ জিতেছেন এই আর্জেন্টাইন মায়েস্ত্রো। তবে ফুটবলকে অগ্রাধিকার দিয়ে সেই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেননি তিনি।
শৈশবের ক্লাব বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজি হয়ে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন মেসি। সেখানে ডেভিড বেকহ্যামের ক্লাব ইন্টার মায়ামির পোস্টার বয় তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে পা দিয়েই দেশটির ফুটবলের ভোল পাল্টে দিয়েছেন মেসি। ফুটবলকে ‘সকার’ বলা আমেরিকানরা একসময় ফুটবলের চেয়ে হাতে নিয়ে দৌড়ানো কলেজ ফুটবলকে বেশি গুরুত্ব দিলেও লিওনেল মেসি যখন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে নামতে শুরু করেছেন, তখন থেকেই ফুটবল মাঠে শুরু হয়েছে উপচে পড়া ভিড়।
বরাবর টেবিলের তলানিতে থাকা ইন্টার মায়ামির জার্সি গায়ে জড়ানোর দুই বছরের মধ্যে তিনি ক্লাবটিকে জিতিয়েছেন ইতিহাসের প্রথম সাপোর্টার্স শিল্ড ট্রফি। হয়েছেন সৌমুমসেরা ফুটবলারও। এবার দেশটির ফুটবলে অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে মেডেল অব ফ্রিডম জিতলেন মেসি।
প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের নানা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় এই পুরস্কার। যুক্তরাষ্ট্রের নারী ফুটবলার মেগান রাপিনোর পর মাত্র দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে এ বছর এই পুরস্কার জিতলেন মেসি।
গতকাল (শনিবার) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছ থেকে পদক বুঝে নেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু হোয়াইট হাউসের ওই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেননি আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
ইন্টার মায়ামির অনুশীলনের সময়ের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় নিজ হাতে পুরস্কার গ্রহণ করতে পারেননি মেসি। তার পক্ষে পুরস্কারটি গ্রহণ করে ইন্টার মায়ামি কর্তৃপক্ষ।
তবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি। এ বিষয়ে ক্লাবের মাধ্যমে মেসি হোয়াইট হাউসে একটি চিঠি পাঠান।
আরও পড়ুন: লামিনের মাঝে নিজের কৈশোর দেখতে পান মেসি
চিঠিতে মেসি লেখেন, আমি এই পুরস্কার পেয়ে খুবই সম্মানিত বোধ করছি। এই খেতাবে ভূষিত করায় আমি যুক্তরাষ্ট্র ও প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। দুর্ভাগ্যবশত, অন্যান্য ব্যস্ততার কারণে আমি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারিনি।
মেসিকে পুরস্কার দেওয়ার বিষয়ে এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস লিখেছে, তিনি পেশাদার ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল খেলোয়াড়। লিওনেল মেসি ফাউন্ডেশন এবং ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে বিশ্বজুড়ে শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার বিষয়েও তিনি কাজ করে যাচ্ছেন।
মেসি ছাড়াও এ বছর অন্যদের মধ্যে মেডেল অব ফ্রিডম পেয়েছেন বাস্কেটবল কিংবদন্তি ম্যাজিক জনসন, হলিউড তারকা ডেনসেল ওয়াশিংটন, মাইকেল জে ফক্স, সাবেক ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটনসহ মোট ১৯ জন।
৯৮ দিন আগে
মন্ত্রিত্ব ফ্যাসিবাদবিরোধী অবস্থানের পুরস্কার নয়: ফারুকী
সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, 'আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থানের' পুরস্কার হিসেবে তিনি মন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেননি।
সোমবার (১১ নভেম্বর) সচিবালয়ে প্রথম পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ফারুকী বলেন, 'আমি বিশ্বাস করি আমাদের দলটি দারুণ। আমরা মিটিং করব। সেখানে আমরা চিন্তাভাবনা করব- আমরা কী করতে পারি? আমরা চলে যাওয়ার পরে, আমাদের বলতে পারা উচিত যে আমরা দৃশ্যমান কিছু করেছি। এটি প্রস্তুত হয়ে গেলে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে উপস্থাপন করব।’
আরও পড়ুন: ‘তোদের অসভ্যতার শেষ হোক’: ফারুকী
তিনি বলেন, ‘অনুমোদনের পর আমরা তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। আপনিও জানতে পারবেন। আমরা রোডম্যাপ শেয়ার করব, আমরা কী করতে চাই। আমরা যেদিন চলে যাব সেদিনই আপনারা বিচার করবেন আমরা কতটুকু সফল হয়েছি আর কোথায় ব্যর্থ হয়েছি। ব্যর্থতার জন্য আমরা ক্ষমা চাইব।’
ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সমালোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আমার অবস্থান, আমি কী করব, কী করেছি- গত ১৫ বছরে আমার ফেসবুক অ্যাক্টিভিটি দেখলেই বুঝতে পারবেন। শুধু কয়েকটা পোস্ট না দেখে সবগুলো দেখুন। আপনারাও আমার সিনেমা দেখে আমার অবস্থান বুঝতে পারবেন।’
তিনি বলেন, 'আমি ফ্যাসিস্টদের সমর্থন করি, এটা বলা অবিশ্বাস্য। এর জবাব দেওয়ার দরকার নেই। আমার লেখাগুলো পড়ুন। 'এই চেতনা নিয়ে আমরা কী করব?' – ২০১৪ সালে যেদিন শাহবাগে ফ্যাসিবাদ শুরু হয়েছিল, সেদিন লিখেছিলাম, সেটিও পড়ুন। এছাড়া ২০১৫ সালে 'ইন সার্চ অব বাটস অ্যান্ড ইফস' শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলাম কিনা- তার পুরস্কার হিসেবে আমি এই মন্ত্রিত্ব নিতে আসিনি। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি এই কাজটি করতে পারি কিনা। যারা আমাকে বিশ্বাস করেন, তারা মনে করেন, আমি পারব। তারপর ভাবলাম, হ্যাঁ, হয়তো পারব।’
ফারুকী বলেন, ‘তাই আমার কাজ দিয়েই আমাকে বিচার করুন। ফ্যাসিবাদবিরোধী হওয়ার পুরস্কার হিসেবে আমার মন্ত্রিত্ব পদের দরকার নেই।’
আরও পড়ুন: ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সনি লিভে মুক্তি পাচ্ছে ফারুকীর 'শনিবার বিকেল'
১৫৩ দিন আগে
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা
মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কারের জন্য দুই মার্কিন বিজ্ঞানী চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পাওয়ার একদিন পর মঙ্গলবার(৮ অক্টোবর) পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।
তিনজন বিজ্ঞানী গত বছরের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন ইলেকট্রনের অতিদ্রুত ঘূর্ণনের জগতে প্রথম সেকেন্ডের ভগ্নাংশের ঝলক দেখানোর জন্য। এমন একটি ক্ষেত্র যা একদিন আরও ভালো ইলেকট্রনিক্স বা রোগ নির্ণয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
২০২৩ সালের পুরস্কারটি ফরাসি-সুইডিশ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান এল'হুইলিয়ার, ফরাসি বিজ্ঞানী পিয়েরে অ্যাগোস্টিনি এবং হাঙ্গেরিয়ান বংশোদ্ভূত ফেরেঙ্ক ক্রাউসকে প্রতিটি পরমাণুর ক্ষুদ্র অংশ নিয়ে তাদের কাজের জন্য দেওয়া হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ভিক্টর অ্যামব্রোস এবং গ্যারি রুভকুন তাদের জেনেটিক উপাদানের ক্ষুদ্র বিট আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসায় পুরস্কার জিতে নেন। সোমবার তাদের পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে ছয় দিনের নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শুরু হয়েছে। তাদের আবিষ্কার হলো কোষের অভ্যন্তরে সুইচগুলো চালু এবং বন্ধ করা, কোষগুলো কী করে এবং কখন এটি করে তা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
আরও পড়ুন: অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন ক্লডিয়া গোল্ডিন
বিজ্ঞানীরা যদি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারেন যে, তারা কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে তাদের কাজে লাগানো যায়, তবে এটি একদিন ক্যান্সারের মতো রোগের শক্তিশালী চিকিৎসার পথ সুগম করতে পারে।
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তক সুইডিশ উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া উইল থেকে নগদ ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনার (১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) দেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত এই পুরস্কার ১১৭ বার দেওয়া হয়েছে। সাধারণত ১০ ডিসেম্বর নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে পুরস্কার গ্রহণের জন্য বিজয়ীদের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
বুধবার রসায়ন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল এবং বৃহস্পতিবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে। আর আগামী শুক্রবার নোবেল শান্তি পুরস্কার এবং ১৪ অক্টোবর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে।
আরও পড়ুন: মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ২ মার্কিন বিজ্ঞানী
১৮৭ দিন আগে
ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ২১ শিল্প প্রতিষ্ঠান
‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ ও একটি ট্রেডবডি বা বাণিজ্য সংগঠনকে ‘ইনস্টিটিউশনাল অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ পেয়েছে ২১টি শিল্প ও সেবা প্রতিষ্ঠান।
জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, প্রণোদনা সৃষ্টি, সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা, বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে অবদানের জন্য এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। ছয়টি ক্যাটাগরির খাত ও উপখাত অনুযায়ী এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে।
শনিবার (৮ জুন) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মাল্টিপারপাস হলরুমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
আরও পড়ুন: পর্যটনখাতে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ টোয়াবের ‘টিটা অ্যাওয়ার্ড’
শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) এ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এসময় শিল্পমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত শিল্পায়ন আর শিল্পায়নের পূর্বশর্ত হচ্ছে উৎপাদনশীলতা। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশসমূহ শিল্প ও সেবা খাতে উৎপাদনশীলতার প্রসার ঘটিয়ে জনগণের জীবন মানের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন ঘটাতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এনপিও বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন খাত, উপখাত এবং শিল্প ও সেবা প্রতিষ্ঠান খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে যুগোপযোগী কলাকৌশল সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ, সেমিনার, কর্মশালা, পরামর্শ সেবা ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে আসছে।
তিনি আরও বলেন, উৎপাদনশীলতার সুফল শুধু উৎপাদনকারী এককভাবে ভোগ করে না। তার সুফল উৎপাদনকারী থেকে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ সমানভাবে ভোগ করতে পারে।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, শিল্পখাতকে বিশ্ব পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় সক্ষম করে তুলতে প্রযুক্তিভিত্তিক, উচ্চ অগ্রাধিকার শিল্প সৃষ্টি, পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন প্রক্রিয়া, সুসংহত ব্যক্তিখাত গড়ে তোলাসহ পণ্যের গুণগতমান উন্নয়ন, এসএমই খাতের উন্নয়ন ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য মন্ত্রণালয় সুনির্দিষ্ট লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
মন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্র শিল্পসহ অন্যান্য উদ্যোক্তাদের আর্থিক সুবিধা ও স্বল্পসুদে ঋণপ্রদান, পণ্য বহুমুখীকরণ, মূল্য সংযোজনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি, অবকাঠামো উন্নয়নসহ শিল্প কারখানার সংস্কার, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও শিল্পপণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে টেকসই শিল্পায়নের প্রসারের মাধ্যমে জিডিপিতে শিল্পখাতের অংশ বৃদ্ধিতে শিল্প মন্ত্রণালয় সদা সচেষ্ট।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ বর্তমান সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আর এজন্য নতুন বাজেটে প্রয়োজনীয় কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মূল্যেস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে। একইসঙ্গে এ বছরের শেষে মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে মর্মে আমি আশাবাদী।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজন সময়মতো জ্বালানি ও সারের জোগান নিশ্চিতকরণ। আমরা এক্ষেত্রে আমদানির পাশাপাশি দেশীয় উৎপাদনের দিকে মনোনিবেশ করেছি।
এনপিও’র মহাপরিচালক মুহম্মদ মেসবাহুল আলমের সভাপতিত্বে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা এবং এফবিসিসিআই’র সভাপতি মাহবুবুল আলম।
পুরস্কার প্রাপ্তদের পক্ষ থেকে অনুভূতি ব্যক্ত করবেন বায়োফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. লকিয়ত উল্লাহ্।
‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ পেয়েছে ছয়টি ক্যাটাগরির খাত ও উপখাতভিত্তিক ২১টি শিল্প ও সেবা প্রতিষ্ঠান।
এরই অংশ হিসেবে বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে তৈরি পোশাক উপখাতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে ইকোটেক্স লিমিটেড, ফকির ফ্যাশন লিমিটেড ও স্কয়ার ফ্যাশন্স লিমিটেড।
টেক্সটাইল উপখাতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে গ্রিন টেক্সটাইল লিমিটেড, ফোর এ ইয়ার্ন ডায়িং লিমিটেড এবং মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
খাদ্য ও পানীয় উপখাতে ইস্পাহানি টি লিমিটেড এবং ওষুধ ও রসায়ন উপখাতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে নুভিস্তা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
ইস্পাত, প্রকৌশল ও সেবা শিল্প উপখাতে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে বঙ্গ বিল্ডিং মেটেরিয়াল লিমিটেড এবং মাল্টিলাইন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে তৈরি পোশাক উপখাতে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে এফ জি এস ডেনিম ওয়্যার লিমিটেড এবং শান্তা এক্সপ্রেশন্স লিমিটেড লিমিটেড।
ওষুধ উপখাতে প্রথম ও দ্বিতীয় হয়েছে যথাক্রমে বায়োফার্মা লিমিটেড এবং গেট ওয়েল লিমিটেড।
এছাড়া ইস্পাত ও প্রকৌশল উপখাতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে বঙ্গ প্লাস্টিক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।
ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে শেলটেক হোল্ডিংস লিমিটেড, রংপুর ফাউন্ডি লিমিটেড এবং আদজি ট্রিমস লিমিটেড।
মাইক্রো শিল্প, কুটির শিল্প ও রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে যথাক্রমে মাসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, রুপকথা ফ্যাশন এবং কেরু অ্যান্ড কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড।
অন্যদিকে 'ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০২২' পেয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
উল্লেখ্য, ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি এন্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ইনস্টিটিউশনাল এপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড নীতিমালা, ২০২০ অনুযায়ী ‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ এবং ‘ইনস্টিটিউশনাল অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: পর্যটন খাতে অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক ট্যুরিজম অ্যাওয়ার্ড পেল ইউএস-বাংলা
ট্যুরিজম অ্যাওয়ার্ড পেল ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
৩০৯ দিন আগে
ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম পুরস্কার পেলেন ১১ সাংবাদিক
সাংবাদিকতায় অসাধারণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচ সাংবাদিককে 'ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪' দিয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম (ডিএমএফ)।
এছাড়া দেশের গণমাধ্যম, ডিজিটাল ও ব্যবসা খাতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আরও ৬ জনকে ডিএমএফ স্পেশাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
শনিবার (১ জুন) রাজধানীতে পুরষ্কার বিজয়ী সাংবাদিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, জুরি বোর্ডের সদস্য ইউএনবির বিশেষ প্রতিনিধি আবদুর রহমান জাহাঙ্গীর ও দৈনিক সবুজের বার্তা প্রধান নিশান মোহাম্মদ মোকসেদুর রহমান ওয়ালী পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
পুরস্কারপ্রাপ্ত পাঁচ সাংবাদিক হলেন- বিজনেস ক্যাটাগরিতে বণিক বার্তার ইয়াহিয়া নকিব, আরটিভির বিনোদন বিভাগের এস এম মারজান ইভান, অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য দৈনিক কালবিলের জাফর ইকবাল, সমকালের (আইসিটি) সাব্বিন হাসান ও রাইজিং বিডির ক্রীড়া সাংবাদিক ইয়াসিন হাসান।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রবেশের প্রয়োজন নেই, সব তথ্য ওয়েবসাইটে আছে: ওবায়দুল কাদের
৩১৬ দিন আগে
দেশের ৬ জেলার ১৪৪ কৃষক-কৃষি কর্মকর্তাকে পুরস্কার দিল ডিএই
কৃষিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য তিনটি ক্যাটাগরিতে দেশের ৬ জেলার ১৪৪ জন কৃষক ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে পুরষ্কার দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই)।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতাভুক্ত ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোণা জেলার প্রতিটিতে ৩টি ক্যাটাগরিতে ১ জন প্রথম, ২ জন দ্বিতীয় ও ৫ জন করে যৌথভাবে তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ১১টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) সৈয়দ নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে কৃষক পুরস্কার বিতরণ ২০২৪ ও ‘আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আউশ ধান আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে করণীয়’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: পরিবর্তনশীল জলবায়ুর জন্য কাসাভা উপযুক্ত, হেক্টরপ্রতি ফলন ৩৫-৫০ টন: বাকৃবি অধ্যাপক
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন দেশের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে। তার নির্দেশেই কাজ করে যাচ্ছে কৃষি সপ্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। পাহাড়ি এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদেরও প্রকল্পের আওতায় আনা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের যথেষ্ট প্রভাব থাকলেও ডিএই মাঠ পর্যায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করছে। আমাদের দেশের কৃষকরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতন হচ্ছেন। এর ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ফলনও ভালো হচ্ছে।
বাকৃবির মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান জাহাঙ্গীর বলেন, কৃষি জমির পরিমাণ ও মাটির উর্বরতা কমে যাওয়ায় খাদ্য উৎপাদন একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী খাদ্য চাহিদা মেটাতে কৃষি উৎপাদন ৬০ শতাংশ বাড়াতে হবে।
কৃষি উৎপাদন বাড়াতে কৃষকদের উদ্দেশ্যে ড. জাহাঙ্গীর বলেন, আধুনিক পদ্ধতিতে জমিতে সেচ দেওয়া, বছরের পর বছর একই চাষ না করা, জমিতে চাষ কম দেওয়া ও ফসলের উচ্ছিষ্ট জমিতে ফেলে রাখার মাধ্যমে জমির উর্বরতা ও ফলন বাড়ানো সম্ভব।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কৃষকদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধিতে নানা বিষয় আলোচনা করা হয় এবং প্রকল্পের আওতাভুক্ত ৬টি জেলার কৃষি উৎপাদনের চিত্র তুলে ধরা হয়। তাছাড়া বস্তায় আদা চাষ ও পলিনেট হাউজের ব্যবহার ও উপকারিতা কৃষকদের মাঝে তুলে ধরা হয়।
ডিএই'র ময়মনসিংহ অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ সালমা আক্তারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের পরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ বাদল চন্দ্র বিশ্বাস পুরস্কার তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাকৃবির মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান জাহাঙ্গীর।
আরও পড়ুন: সুস্থ-সবল জাতি গঠনে ওয়ান হেলথ গুরুত্বপূর্ণ: বাকৃবি উপাচার্য
বাকৃবিতে তিন দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্জিক্যাল কিট বক্স বিতরণ
৩২০ দিন আগে
অ্যাকটিভ অর্গানাইজেশন অ্যাওয়ার্ড অর্জন করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
‘অ্যাকটিভ অর্গানাইজেশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ অর্জন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
রবিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেয় বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ মন্ত্রণালয়ের পক্ষে এ পদক গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: পুনরাবৃত্তি-মূলধনী ব্যয়ের ভারসাম্য বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ অর্থ মন্ত্রণালয়ের
পদক প্রাপ্তির প্রেক্ষাপটে জানানো হয়, ২০১০ সাল থেকে ক্রমাগতভাবে সাফল্যের সঙ্গে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’ ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে এ পুরস্কারে ভূষিত করে।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলায় অংশগ্রহণ শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় টুর্নামেন্ট দুইটি আয়োজন করে আসছে।
তিনি আরও বলেন, এ টুর্নামেন্ট ফুটবলার তৈরির আঁতুড়ঘর হয়ে উঠছে। ২০২২ সালে সাফ উইমেনস ফুটবল চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের পাঁচজন খেলোয়াড় উঠে এসেছে এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে।
সচিব বলেন, ২০২৩ সালে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত ২২ লাখ ২২ হাজার ৩৬ জন শিক্ষার্থী টুর্নামেন্ট দুটিতে অংশ নেয়। অংশগ্রহণের দিক থেকে এখন বিশ্বের বৃহত্তম টুর্নামেন্ট এ দুইটি। এ অনন্য অর্জন ‘গিনেসবুকে’ স্থান করার উদ্যোগ নিয়েছে মন্ত্রণালয়।
তিনি এ ব্যাপার গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেন।
এছাড়াও ‘সানজিদা’বঙ্গমাতা টুর্নামেন্টের প্রথম নারী খেলোয়াড় হিসেবে ভারতের প্রফেশনাল ফুটবল লিগে কোলকাতা ইস্ট বেঙ্গলে খেলেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার থাইল্যান্ড সফরে সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচনের প্রত্যাশা: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
৩৫টি জেলায় দুধ-ডিম-মাংস বিক্রি: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
৩৫৫ দিন আগে
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে 'আইসিসি উইমেন্স প্লেয়ার অব দ্য মান্থ' পুরস্কার জিতলেন নাহিদা আক্তার
প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে 'আইসিসি উইমেনস প্লেয়ার অব দ্য মান্থ' পুরস্কার জিতেছেন স্পিনার নাহিদা আক্তার।
নাহিদা তার সতীর্থ ফারজানা হক ও পাকিস্তানি স্পিনার সাদিয়া ইকবালকে পরাজিত করে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।
আরও পড়ুন: সিলেটে ১২০০ দৌড়বিদ নিয়ে হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
পাকিস্তানের বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে নাহিদা সাত উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে নাহিদা ২৬ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক সিরিজ জেতাতে সহায়তা করেন। পরে তিনি সিরিজের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।
২৩ বছর বয়সী নাহিদা নারী টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী এবং ওয়ানডেতে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী।
গত আগস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজও জিতেছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ নারী দলের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী পারফরম্যান্সেও এমন ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের প্রতিফলন ঘটেছে।
আরও পড়ুন: ‘মিথ্যা প্রতিবেদন’: একাত্তর টিভির বিরুদ্ধে মুশফিকের আইনি ব্যবস্থা
ঢাকা টেস্ট: নিউ জিল্যান্ডকে ১৩৭ রানের টার্গেট দিয়েছে বাংলাদেশ
৪৮৯ দিন আগে