আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে এ সব স্কুলে সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাধ্য হয়ে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একদিনের জন্য অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করতে হয় শহীদ মিনার। সেখানেই কোনোমতে জানানো হয় ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এর মধ্যে ৯টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার রয়েছে। আর ১৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোনো শহীদ মিনার নেই। সরকারিভাবে দিবসটি উপলক্ষে নেয়া হয় বিভিন্ন কর্মসূচি। এসকল স্কুলগুলোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এলে তাৎক্ষণিক অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করে ছাত্র-ছাত্রীরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে।
খুলনায় মডেল মসজিদ নির্মাণ কাজে ধীর গতি
কয়েকটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের স্কুলে শহীদ মিনার না থাকায় ব্যানার টানিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন করে দিবসটি পালিত হয়।
এ ব্যাপারে কয়রা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের যে সকল স্কুলে শহীদ মিনার নেই সে সকল স্কুলের তালিকা করা হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারির দিন কলা গাছ, ইট অথবা তক্তা দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে দিবসটি পালন করতে হবে।’
ভালো নেই খুলনার সাপুড়ে সম্প্রদায়
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী তাড়াতাড়ি স্কুলগুলোতে শহীদ মিনার তৈরি করা হবে বলে তিনি জানান।