সেই সাথে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে এবং কৃষি বিপণন আইন অনুযায়ী প্রতি কেজি আলু কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে ২৭ এবং পাইকারি পর্যায়ে ৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আলুর বাজার স্থিতিশীল রাখতে মঙ্গলবার কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ দাম নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়।
নির্ধারিত এ মূল্যে কোল্ড স্টোরেজ, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ের বিক্রেতারা যেন আলু বিক্রয় করেন সেজন্য কঠোর মনিটরিং ও নজরদারির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে সব জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করেছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফের সভাপতিত্বে সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি ছাড়াও বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট এবং কারওয়ান বাজার ও শ্যামবাজারের আলুর পাইকার ও আড়তদাররা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আলুর দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ৭ অক্টোবর পণ্যটির দাম প্রতি কেজি কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে ২৩, পাইকারি পর্যায়ে ২৫ ও খুচরা পর্যায়ে ৩০ টাকা নির্ধারণ করেছিল কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।