দাম বৃদ্ধি
বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধির কারণেই সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
তিনি বলেন, সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আশাকরি এখন থেকে বাজারে আর তেলের ঘাটতি হবে না।
উপদেষ্টা বলেন, কিছুদিন ধরে তেলের ঘাটতি থাকায় প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্তর্বর্তী সরকারের অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভোক্তারাও অস্বস্তিতে রয়েছেন। আমরা তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছি।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, গত এপ্রিলে ১৬৭ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল। এরপর এখন পর্যন্ত বিশ্ববাজারে দাম অনেকটাই বেড়েছে। যেকারণে দেশে স্থানীয় মজুদদারি বেড়েছে। তেলের পর্যাপ্ত মজুদও রয়েছে।
তিনি বলেন, অনেকে তেল কিনে মজুদ করেছে। ভোক্তা অধিদপ্তরের মাধ্যমে আমরা সেটা মনিটরিং করছি। কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে এখন একটি যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করে দিয়েছি। আর সমস্যা হবে না বলে মনে হয়।
উপদেষ্টা আরও বলেন, যদিও এখন আমাদের প্রতি টন তেল ১ হাজার ২০০ ডলারে খালাস হচ্ছে। এছাড়া আরও দাম বাড়তে পারে। সে উদ্বেগ এখনও রয়ে গেছে। কারণ বিশ্ববাজার এখনও স্থিতিশীল নয়।
তিনি বলেন, অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হচ্ছে। তবে আলুর দামে অস্থিরতা এখনও আছে। নতুন আলু উঠলে দাম কমে আসবে।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য সহযোগিতায় বাংলাদেশের বড় অগ্রাধিকার চীন: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেল সরবরাহকারী কোম্পানিরগুলোর সংগঠনের সভাপতি মোস্তফা হায়দার বলেন, এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি হবে ১৫৭ টাকা। আগে বোতলজাত তেল ১৬৭ টাকা ও খোলা তেল ১৪৯ টাকা ছিল।
এছাড়া গত এপ্রিলে সরকার যখন তেলের দাম নির্ধারণ করে, তখন বিশ্ববাজারে প্রতি টন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৫ ডলার। এখন আমরা ১ হাজার ১০০ ডলার ধরে লিটারে ৮ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
১ সপ্তাহ আগে
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে জনদুর্ভোগ আরও বাড়বে: বিএনপি
বিএনপি সরকারের বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের আকাশছোঁয়া দামের মধ্যে বিদ্যুতের দামবৃদ্ধি মানুষকে হত্যা করার মতোই।
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও সরকারকে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বলেন।
তিনি বলেন, বিদ্যুতের দাম আবারও বাড়ানো হয়েছে।এটা কেবল মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।
আরও পড়ুন: লুটপাট, মানি লন্ডারিংয়ের কারণে ব্যবসায় বিপর্যয়: ফখরুল
বিএনপি নেতা বলেন, এমন সময়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে যখন চাল-ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে এবং মূল্যস্ফীতি চরম পর্যায়ে বাড়ছে।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির দাম বাড়ানো হয়েছে। তারা বিদ্যুতের দাম আরও বাড়িয়ে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাই।’
ফখরুল বলেন, সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে জনগণ সরকার বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
আগের দিন, সরকার ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে বাল্ক বিদ্যুতের শুল্ক ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) রিভিউ আপিল নিষ্পত্তি করে শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন।
ফখরুল বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গণবিরোধী। ‘এই অনির্বাচিত শাসক জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, প্রতিটি খাতে দুর্নীতি করে অর্থনীতির যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা মোকাবিলা করা সরকারের পক্ষে অসম্ভব মনে হচ্ছে। ‘তারা এখন মানুষের ওপর দুর্ভোগ চাপিয়ে দিচ্ছে, কারণ তারা আইএমএফ থেকে ঋণ পেতে মরিয়া।’
বিএনপি নেতা বলেন, দুর্নীতি কমাতে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচারের জন্য সরকার আগে পদক্ষেপ নিলে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা করা আরও সহজ হতে পারত।
আরও পড়ুন: বিরোধী নেতাকর্মীদের গুলি করা বন্ধ করুন: পুলিশকে ফখরুল
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিরোধিতাকারীরা ‘জনশত্রু’: ফখরুল
২ বছর আগে
বাল্ক বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি খুচরা গ্রাহকদের এই মুহূর্তে প্রভাবিত করবে না: নসরুল হামিদ
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এই মুহূর্তে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনও প্রভাব জনগণের ওপর পড়বে না।
সোমবার মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নসরুল হামিদ এ মন্তব্য করেন।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিইআরসি (বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন) ভবিষ্যতে খুচরা ভোক্তাদের ওপর এর কোনও প্রভাব পড়বে কিনা তা পরীক্ষা করবে।’
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সংকট নিয়ে সংসদে তোপের মুখে নসরুল হামিদ
বিইআরসি ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে বাল্ক বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বৃদ্ধির ঘোষণার পর এ মন্ত্রব্য করলেন তিনি।
ঘোষণা অনুযায়ী, বাল্ক বিদ্যুতের দাম আগের পাঁচ দশমিক ১৭ টাকা থেকে বেড়ে ছয় দশমিক ২০ টাকা প্রতি কিলোওয়াট (প্রতি ইউনিট) হবে।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, সরকার গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে চায়। ‘এ কারণেই বিদ্যুতের শুল্ক সমন্বয় প্রয়োজন ছিল।’
এর আগে নসরুল হামিদ বলেছিলেন যে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জন্য বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলো বিইআরসিতে জমা দিতে তাদের প্রস্তাব প্রস্তুত করছে।
আরও পড়ুন: নভেম্বর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতির আশা নসরুল হামিদের
শিল্প কারখানায় গ্যাস সরবরাহের সমস্যা সমাধান করা হবে: নসরুল হামিদ
২ বছর আগে
গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে সরকার: বিএনপি
সরকার গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে জানিয়ে জনগণ কোনোভাবেই তা মেনে নেবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিএনপি।
শুক্রবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘ভোক্তা পর্যায়ে দুই চুলার গ্যাসের দাম ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২১০০ টাকা এবং এক চুলার দাম ৯২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ অযৌক্তিকভাবে গ্যাসের দাম তিনগুণ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে।’
বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা যাবে না। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি অযৌক্তিক। আমরা এই ধরনের পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানাই।’
জাতীয় প্রেসক্লাবে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৬তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর শাখা যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ আছে: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ বলেন, সরকার কয়েকদিন আগে জ্বালানি তেল, ডিজেল ও বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে, এতে জনগণের চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার জনগণের পকেট থেকে টাকা নিয়ে বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং ক্ষমতাসীনদের বড় কমিশন পাওয়ার সুযোগ তৈরি করছে।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা লুটপাট ও ‘দুর্নীতি’ করে বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হওয়ায় জনদুর্ভোগ নিয়ে তারা কোনো চিন্তা করে না।
মোশাররফ বলেন, ‘আমরা এ সরকারের অন্যায় কর্মকাণ্ড আর সহ্য করব না। এই সব অন্যায় থেকে মুক্তি পেতে আমাদের অবশ্যই এই শাসনের পতন নিশ্চিত করতে হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই লক্ষ্য অর্জনে কাজ করি।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র্যাব) শান্তিরক্ষা মিশনে নিষেধাজ্ঞার জন্য প্রায় ১২টি মানবাধিকার (এইচআর) সংস্থার জাতিসংঘে চিঠির বিষয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ মনে করেছিল মানুষের ওপর দমন-পীড়নের পরিণতি কাটিয়ে উঠতে পারবে।
বিএনপি নেতা বলেন, ‘সারা বিশ্ব এখন জানে যে বাংলাদেশে কোনো মানবাধিকার নেই... বাংলাদেশের একটি সংস্থা ও তার কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ওপর মার্কিন সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এটা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জার ব্যাপার।’
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ এবং গণতান্ত্রিক ও নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করতে সর্বস্তরের জনগণ ও সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান মোশাররফ।
আরও পড়ুন: ইসি নয়, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের প্রতিই বিএনপির মনোযোগ: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের অভিযোগ প্রত্যাখান বিএনপির
২ বছর আগে
পরিবহন ধর্মঘটের তৃতীয় দিনেও স্থবির বেনাপোল বন্দর
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী পরিবহন ধর্মঘটের তৃতীয় দিনে রবিবারও বেনাপোল বন্দর থেকে পণ্য লোড আনলোড ও খালাশ বন্ধ রয়েছে। ট্রাক ও পরিবহন শ্রমিকরা বন্দরের আশপাশে অবস্থান করে পণ্য খালাশ কার্যক্রমে বাধা দিচ্ছে। তবে বেনাপোল বন্দর দিয়ে স্বাভাবিক রয়েছে দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। বন্দরের অভ্যন্তরে কোন ট্রাক,কাভার্ড ভ্যান ও ট্রেইলর প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।
জানা গেছে, বুধবার (৩ নভেম্বর) মধ্যরাত থেকে ডিজেলের মূল্য লিটার প্রতি ১৫ টাকা বৃদ্ধি করেছে সরকার। এ নিয়ে পরদিন বৃহস্পতিবার পরিবহন খাতের বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। জ্বালানি তেলের বর্ধিত দাম না কমানো পর্যন্ত ধর্মঘট চলবে বলেও জানান পরিবহন নেতারা।
দেশের সিংহভাগ শিল্প প্রতিষ্ঠান ও গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজের কাঁচামাল আমদানি হয় এ বন্দর দিয়ে। ধর্মঘটের কারণে বন্দর থেকে কাঁচামাল ডেলিভারি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে বন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ যানজট। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান না হলে সংকটের আশঙ্কা করছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন:দুর্গাপূজা উপলক্ষে বেনাপোল দিয়ে ভারতে গেলো ২০৯ মেট্রিক টন ইলিশ
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক মো.মনিরুজ্জামান বলেন, ধর্মঘটে দু’দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রয়েছে। তবে বন্দর থেকে কোন মালামাল খালাশ হয়নি। ফলে বন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ যানজট ও পণ্যজট। শ্রমিকরা বন্দরে কোনো ট্রাক প্রবেশ কিংবা বের করতে না দেয়ায় সেগুলোও ডেলিভারি দেয়া সম্ভব হয়নি।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলী হোসেন বলেন,পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকার কারণে দেশের আমদানি-রপ্তানি বানিজ্য ব্যহত হচ্ছে। বন্দরে শতশত ভারতীয় পণ্যবোঝাই ট্রাক আটকে আছে। এতে করে পণ্য পরিবহন ব্যয়ও বাড়ছে। সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। যার প্রভাব পড়বে জনগণের ওপর।
বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো.আজিজুর রহমান বলেন, পরিবহন ধর্মঘটে বন্দর থেকে কোনও পণ্য খালাশ হয়নি। যদিও দু দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বানিজ্য ও যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। তবে, রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে।
আরও পড়ুন:বেনাপোল দিয়ে আরও ২০০ মেট্রিক টন তরল অক্সিজেন আমদানি
বেনাপোলে আটকে আছে পণ্যবোঝাই ৭০০ ট্রাক
৩ বছর আগে
খুচরা পর্যায়ে আলুর দাম কেজিতে ৫ টাকা বৃদ্ধি
সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আলুর দাম খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজিতে ৫ টাকা বৃদ্ধি করে ৩৫ টাকা পুনর্নির্ধারণ করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
৪ বছর আগে
খুলনায় চাল বস্তায় ১০০ ও পেঁয়াজ কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে
খুলনা মহানগরীর বাজারে চাল ও পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম বস্তাপ্রতি(৫০ কেজির বস্তা) বেড়েছে ১০০ টাকা। অর্থাৎ কেজি প্রতি বেড়েছে দুই টাকা। এছাড়া প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা করে বেড়েছে।
৪ বছর আগে
এবার ঢাকা ওয়াসা বাড়াল পানির দাম
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির এক দিন পরেই শুক্রবার পানির দাম বাড়িয়েছে ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ওয়াসা)। এ যেন পরিষেবা ভোক্তাদের জন্য মরার ওপর খাঁড়ার ঘা।
৪ বছর আগে
চালের দাম বৃদ্ধির কোনো কারণ নেই: খাদ্যমন্ত্রী
কেউ অহেতুক চালের দাম বাড়ানোর চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সতর্ক করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
৫ বছর আগে