প্রকল্পের আওতায় ২০ লাখ গৃহস্থ কৃষক এবং কৃষিপণ্যের ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বাজারে প্রবেশের ভালো ব্যবস্থাও করা হবে।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড্যানড্যান চ্যান এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মনোয়ার আহমেদ রাজধানীর ইআরডি ভবনে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) থেকে পাওয়া এ ঋণ পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। সেই সাথে উত্তোলিত অর্থের ওপর ০.৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ ও ১.২৫ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৫০ কোটি ডিম ও প্রায় ৬০ লাখ টন দুধের ঘাটতি দেখা দেবে।
গবাদি পশু ও দুগ্ধ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে পারিবারিক পর্যায়ে গবাদি পশুর স্বতন্ত্র উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং ভ্যালু চেইন ও বাজার সংযোগ উন্নয়ন করা হবে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন ভিত্তিক এ ঋণদাতা সংস্থাটি। প্রকল্পটি দেশের বর্তমান ডিম, দুধ ও মাংস উৎপাদনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করবে।