রবিবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত একটি সমন্বয় সভায় যোগ দিতে এসে গণমাধ্যমের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সভা শেষে শামশুল হক চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রামে শতদল, ফ্রেন্ডস, আবাহনী, মোহামেডান, মুক্তিযোদ্ধাসহ ১২টি ক্লাব আছে। ক্লাবগুলো প্রিমিয়ার লীগে খেলে। ওদের তো ধ্বংস করা যাবে না। ওদের খেলাধুলা বন্ধ করা যাবে না। প্রশাসন কি খেলোয়াড়দের পাঁচ টাকা বেতন দেয়? ওরা কীভাবে খেলে, টাকা কোন জায়গা থেকে আসে, সরকার কি ওদের টাকা দেয়? দেয় না। এই ক্লাবগুলো তো পরিচালনা করতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আপনারা সাংবাদিকেরা প্রেসক্লাবে বসে তাস খেলেন। এটা কি জুয়া হলো? জুয়া হলে তো আপনারা প্রেসক্লাবেও বসতে পারবেন না। তাস খেললেও জুয়া। তাস ধরলেই জুয়া। আর অভিযানে ক্যাসিনো বের করতে পারলে তাদের বাহবা দেয়া যেত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনকে বলব, ঘুষের ব্যবসা যারা করেন তাদের ধরেন। ঘুষ যারা নেন, তাদের ধরেন। যারা দেন, তাদেরও ধরেন।’
ঘুষ কে খান জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘আপনি খান। আমি খাই। সবাই ঘুষ খান।’