এ পুকুরে ১ হাজার ৮০টি রুই, ৩০০টি কাতলা, এক হাজার ৫০টি মৃগেল ও ১৫০টি কালিবাউস মাছের পোনা অবমুক্ত করেন তিনি।
এসময় মেয়র বলেন, ‘গত ১১ বছরে সরকারের নানা উদ্যোগের ফলে দেশ আজ মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বর্তমানে জনপ্রতি দৈনিক ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে ৬২ গ্রামের বেশি মাছ আমরা গ্রহণ করছি।’
ঢাকা শহরের বিভিন্ন জলাশয়ের পানিতে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবৈধভাবে পয়নিশষ্কাশন লাইন জলাশয়ে ফেলাতে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘অ্যামোনিয়া বেশি থাকলে মাছ চাষ করা সম্ভব হয় না। আমাদের সকলকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। পুকুর, জলাশয় ও লেকের পানি দূষণ বন্ধ করতে হবে।’
অবৈধভাবে পয়নিষ্কাশন লাইনের সংযোগ যাতে জলাশয়ে দেয়া না হয় এজন্য ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে ছোট-বড় সকল জলাশয়ে আরও মাছ চাষের আহ্বান জানান ডিএনসিসি মেয়র।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নায়ন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।