শান্তা খাতুন নামের ওই রোগী ধুনট উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের নিত্তিপোতা গ্রামের নজরুল ইসলামের স্ত্রী।
ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসার নুরুল আমিন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, শান্তা খাতুন ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। এক সপ্তাহ আগে ঢাকা থেকে স্বামীর নিত্তিপোতা গ্রামের বাড়িতে আসার পর তার জ্বর, সর্দি-কাশি ও মাথাব্যথা শুরু হয়। এ অবস্থায় শ্বশুর বাড়ির স্বজনেরা তাকে শুক্রবার রাতে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
রবিবার দুপুরের দিকে ওই রোগীর শরীর থেকে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ করার কথা।কিন্তু হাসপাতালের ল্যাব টেকনোলোজিস্ট এনামুল হক ওই রোগীর আইসোলেশন ওয়ার্ডে গিয়ে তাকে খুঁজে পাননি। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতালসহ আশপাশের এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হাসানুল হাছিব কিছু জানেন না বলে এড়িয়ে যান।
ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা জানান, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এক পত্রের মাধ্যমে রোগী পালিয়েছে বলে আমাকে জানানো হয়েছে। রোগীর ঠিকানা নিয়ে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।