লাঞ্চিত শিক্ষক মিজানুর রহমান সজল বাদী হয়ে মামলাটি করেন বলে মঙ্গলবার রাতে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন।
গত ২৬ আগস্ট নগরীর জমজম ইনস্টিটিউটের সাবেক শিক্ষক মিজানকে একই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ইমতিয়াজ ইমন ও তার সহযোগীরা শহরের অক্সফোর্ড মিশন রোডে নিয়ে মারধর করেন। পাশাপাশি ওই শিক্ষককে কান ধরে ওঠবস করিয়ে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়।
ঘটনার সময় ইনস্টিটিউটের ছাত্রী, ইমনের স্ত্রী মনিরাও উপস্থিত ছিলেন। তখন ইমন ও তার সহযোগীরা মনিরাকে যেন ‘বিরক্ত’ করা না হয় সে বিষয়ে শিক্ষক মিজানের অঙ্গীকার নেন, যা ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়।
কিন্তু করোনার সময় সাবেক প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে কয়েকটি ক্লাস নেয়া শিক্ষক মিজানের দাবি, ইমন ও তার স্ত্রী মনিরা পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে নানা সময়ে তাদের বহিরাগত বন্ধুদের দিয়ে তাকে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এ নিয়ে তাদের সাথে তার বিরোধ দেয়া হয়।
শিক্ষক মিজানের মামলায় ইমন ও মনিরাসহ আরও অজ্ঞাত ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।