শনিবার রাত ৮টার দিকে উদ্ধার হওয়া যুগল মূর্তিটির ওজন প্রায় ৫ কেজি ৮০০ গ্রাম এবং এটির দৈর্ঘ্য ১৪ ইঞ্চি প্রস্থ সাড়ে সাত ইঞ্চি।
এছাড়া একই স্থানে আরও একটি মূর্তির ভাঙা অংশ পাওয়া গেছে। ভাঙা মূর্তিটির দৈর্ঘ্য সাড়ে আট ইঞ্চি ও প্রস্থ সাড়ে তিন ইঞ্চি।
আরও পড়ুন: মাটির ঢিবিতে মিলল কষ্টি পাথরের মূর্তি
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাজেবাকসা নামক স্থানে মাটি খুঁড়ে সেই মাটি জেএমকে ইট ভাটায় নেয়া হয়। শ্রমিকরা জমাকৃত মাটির ঢিবি খুঁড়তেই যুগল মূর্তি ও অন্য এক মূর্তির ভাঙা অংশ দেখতে পায়। স্থানীয়রা ৯৯৯-এ ফোন করে বিষয়টি জানালে পুলিশ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রীতম সাহা ঘটনাস্থল থেকে মূর্তি উদ্ধার করে নিয়ে আসে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে নদী খননকালে কষ্টি পাথর উদ্ধার
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রীতম সাহা বলেন, উপজেলার মহেশপুরের একটি ভাটা থেকে কালো পাথরের যুগল মূর্তি ও একটি মূর্তির ছোট ভাঙা অংশ উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা এগুলো জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠাবো।
এদিকে, গত ১০ মার্চ বুধবার বিকালে একই ইটভাটায় জমাকৃত মাটির ঢিবি থেকে ৫ কেজি ৬০০ গ্রাম ওজনের কষ্টি পাথরের অন্য একটি মূর্তি পাওয়া যায়। ট্রেজারিতে সংরক্ষণের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে মূর্তিটি পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: জঙ্গলের ভেতর থেকে ২০ লাখ টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার