প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় চলা এ কাজ চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় ১৭৮টি গৃহহীন পরিবার পেলো নতুন ঘর
শার্শা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা লাল্টু মিয়া জানান, এ উপজেলায় জমি ও বাড়ি নেই এমন ‘ক’ তালিকাভুক্ত পরিবারের সংখ্যা ১১৫। এর মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০ জনকে সরকারি খাস জমিতে পাকা ঘর তৈরি করে দেয়া হচ্ছে।
বাথরুমসহ দুই কক্ষ বিশিষ্ট পাকা ঘরে থাকছে রান্নাঘর ও বারান্দা। সুপেয় পানির জন্য থাকছে টিউবওয়েল। যা একটি ছোট পরবিারের থাকার জন্য যথেষ্ট। প্রতিটি পাকা ঘর নির্মাণে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কর্মকর্তার অবহেলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেল না গৃহহীন পরিবারগুলো!
এসব ঘর নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে এসব বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ করে হস্তান্তরের জন্য প্রস্তুত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে উপজেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: মুজিব বর্ষে ঘর পাচ্ছেন ফরিদপুরের দেড় হাজার গৃহহীন পরিবার
সম্প্রতি ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন যশোর জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান। উপজেলার বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে তিনি ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন ও নির্বাচিত ‘ক’ শ্রেণির উপকারভোগী পরিবারের সাথে মতবিনিময় সভা করেন।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে ঘর পেল সুনামগঞ্জের ৩০টি গৃহহীন পরিবার
পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসকের সাথে শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পূলক কুমার মন্ডল, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাসনা শারমিন মিথি, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা লাল্টু মিয়া, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন, বিভিন্ন ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।