মৃত তখলিছ মিয়া (৬৫) উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের বাউসি গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় পীরের বাজারের তখলিছ মিয়া অ্যান্ড সন্স-এর সত্ত্বাধিকারী।
মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে সিলেটের আখালিয়ার মাউন্ট-এডোরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এর আগে রবিবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়।
জানা গেছে, স্থায়ীভাবে যুক্তরাজ্যে বসবাস করার সুবাদে গত জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে দেশে ফেরেন প্রবাসী তখলিছ মিয়া। পরবর্তিতে করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে তার আর যুক্তরাজ্যে ফেরা হয়নি।
গত ১৭ জুন জ্বর ও শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় তাকে মাউন্ট-এডোরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
প্রবাসী তখলিছ মিয়ার বড় ছেলে আবুল বশর বলেন, করোনায় আক্রান্ত হয়েই তার বাবার মৃত্যু হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
এদিকে, বিশ্বনাথে এ পর্যন্ত ৭৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত করা হলেও এ প্রথম কোনো করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু হলো।