রাজনীতি
চতুর্থবারের মতো বিজয়ী খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪৬ নওগাঁ ১ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
রবিবার রাতে নওগাঁ জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা তার কার্যালয়ে বেসরকারিভাবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: আগামীতে বয়স্ক ভাতা শতভাগে উন্নীত করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
এ আসনে ৬১ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাধন চন্দ্র মজুমদার মোট ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পান। নিকটতম প্রার্থী খালেকুজ্জামান তোতা (সতন্ত্র) ট্রাক প্রতীকে পান ৭৬ হাজার ৭২৯ ভোট।
আরও পড়ুন: বিএনপি দেশে-বিদেশে সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার নওগাঁ-১ আসন থেকে ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি তিনি খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন।
আরও পড়ুন: অসহায় মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
৭২১ দিন আগে
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন: চতুর্থবারের মতো বিজয়ী পলক
নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে ৯২ হাজার ৬৮৭ ভোটের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করে টানা চতুর্থবারের মতো জয়ী হলেন তিনি।
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়ন দর্শনের মূল কারিগর বঙ্গবন্ধু: পলক
পলক পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৭০৬ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী পেয়েছেন ৪৩ হাজার ১৯ ভোট।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রবিবার (৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে মোট ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭২৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: শেয়ারট্রিপের ৪র্থ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এসটি পে চালু
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা, আন্তরিকতা ও সহযোগিতার কারণে রবিবারের জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে।
সিইসি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রায় ৪০ শতাংশ হতে পারে।
আরও পড়ুন: দারুণ সব অফারসহ শেয়ারট্রিপ এর ৫ লাখ ডাউনলোড উদযাপন!
৭২১ দিন আগে
মাগুরা-১ আসনে ১ লাখ ৪০ হাজার ভোটে নির্বাচিত সাকিব আল হাসান
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ও বিশ্বখ্যাত অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।
রবিবার(৭ জানুয়ারি) বিকাল ৪টায় সমাপ্ত হওয়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেন সাকিব। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী অ্যাডভোকেট রেজাউল হাসান পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৯৩৩ ভোট।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: জবাবে যা বললেন সাকিব
সকালে মাগুরার দড়িমাগুড়া স্কুল কেন্দ্রে বাবা মাসরুর রেজা ও বোন বৃষ্টিকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দেন সাকিব।
সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরা-১ আসনের আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য হলেও এবার দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে নির্বাচনে সাকিবকে সমর্থন দেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী: ভোট দেওয়ার পর সাকিব
এছাড়া জাতীয় পার্টির সিরাজুস সায়েম সাইফ, তৃণমূল বিএনপির সঞ্জয় কুমার রায়, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের এম মোতাসিম বিল্লাহ সাকিব আল হাসানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাকিব
৭২১ দিন আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন: হ্যাটট্রিক করলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া উপজেলা) আসন থেকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন বর্তমান আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আইনজীবী আনিসুল হক।
আনিসুল হক পেয়েছেন ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) আম প্রতীকের শাহীন খান পেয়েছেন মাত্র ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট।
আরও পড়ুন: অন্যরা ক্ষমতায় আসে খেতে, আওয়ামী লীগ আসে দিতে: আইনমন্ত্রী
তরিকত ফেডারেশনের সৈয়দ জাফরুল কুদ্দুস ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৭৪ ভোট। দুই উপজেলার ১১৮টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, আইনমন্ত্রী এই আসন থেকে টানা তৃতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন।
আরও পড়ুন: এই ভোট গণতন্ত্র রক্ষার ভোট: আইনমন্ত্রী
পানিয়ারুপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দেবেন আইনমন্ত্রী
৭২১ দিন আগে
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে জয়ী শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রবিবার (৭ জানুয়ারি ) জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী মাহবুবুল আলম এই ফলাফল জানান।
রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, শেখ হাসিনা ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির এম নিজাম উদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
আরও পড়ুন: ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
দেশের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টায় শেষ হয়। ভোট শেষ হওয়ার পরপরই ভোট গণনা শুরু হয়।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে ঢাকা সিটি কলেজে ভোট দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: রাজশাহী-২ আসনে বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশা
৭২১ দিন আগে
রাজশাহী-২ আসনে বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশা
রাজশাহীর-২ আসনে (সদর) ১১২টি কেন্দ্রের সবকটির ফলাফলের ভিত্তিতে বেসরকারিভাবে কাঁচি প্রতীকের প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশা নির্বাচিত হয়েছেন।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষে ১১২টি কেন্দ্রের ফলাফলে ৫৫ হাজার ১৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন তিনি।
আরও পড়ুন: ভোট দিলেন মমতাজ, জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান এমপি বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪২৩ ভোট।
আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশার কাছে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হেরে যান ১৪ দলের মনোনীত নৌকার প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা।
শফিকুর রহমান রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
আরও পড়ুন: ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
৭২১ দিন আগে
সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
সরকারি সফরসূচি অনুযায়ী সোমবার (৮ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি।
আজ রবিবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।
আরও পড়ুন: গুজবের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটি মাইলফলক হবে: প্রধানমন্ত্রী
৭২১ দিন আগে
বর্জনের আহ্বান সফল হওয়ায় ভোটারদের অভিনন্দন বিএনপির
একতরফা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনে বিএনপির আহ্বানে সাড়া দিয়ে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য ভোটারদের অভিনন্দন জানিয়েছে বিএনপি।
দলটির জ্যেষ্ঠ নেতা ড. আবদুল মঈন খান দাবি করেছেন নির্বাচন বর্জনে তাদের আহ্বান সফল হয়েছে।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) গুলশানে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই দাবি করেন।
মঈন খান আরও বলেন, ভোটারবিহীন এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনগণ আওয়ামী লীগ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি বলেন, 'শুধু বিএনপি নয়, যে ৬২টি রাজনৈতিক দল এই প্রহসনমূলক নির্বাচন বর্জন করেছে, তাদের সবার পক্ষ থেকে আমি বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানাই। কারণ, তারা গণতন্ত্রের প্রশ্নে কখনো আপস করেনি। এবারও তারা তা করেনি।’
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক ফায়দার জন্য আবারো আগুন নিয়ে খেলা শুরু করেছে সরকার: ট্রেনে অগ্নিসংযোগ প্রসঙ্গে বিএনপি
গণমাধ্যমে তোলা ছবিগুলো কথা বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাজার হাজার ছবি এসেছে। ভোটারদের অনুপস্থিতিতে ভোটকেন্দ্রের সামনে কুকুরের দাঁড়িয়ে, শুয়ে থাকা এবং রোদ পোহানোর ছবি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন।’
তিনি বলেন, 'বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্রই ভোটারশূন্য ছিল। তাই নির্বাচন বর্জনে আমাদের আহ্বান অবশ্যই সফল হয়েছে।’
তিনি বলেন, রবিবার সকাল থেকে সরকার আয়োজিত নির্বাচনি নাটকের শেষ অংশ মঞ্চস্থ হচ্ছে। 'মজার বিষয় হলো, আমরা এক বছর ধরে বলে আসছি, বাংলাদেশের জনগণ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে, জনগণ ভোট বর্জন করায় আজ দেশের সবার সামনে তা প্রমাণিত।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, তারা বিস্ময়করভাবে লক্ষ্য করেছেন যে, সরকার গত ১০ বছরে গণতন্ত্রকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে নির্বাচনের সময় শত শত ভোটকেন্দ্র ফাঁকা ছিল। ‘এটাই বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে প্রহসনের বাস্তবতা।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করায় তারা জনগণের কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন। ‘আমরা শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ড. মঈন বলেন, আওয়ামী লীগ এ ধরনের প্রহসনমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে শুধু দেশের জনগণকেই প্রতারিত করেনি, দলীয় লোকদেরও প্রতারিত করেছে। 'এই নির্বাচনের পরিণতি ভালো হবে না'
আরও পড়ুন: রবিবারের ভোট বর্জন করুন, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান: রিজভী
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা গণতন্ত্রের নামে কোনো ভুয়া ও জালিয়াতির নির্বাচন ব্যবস্থায় বিশ্বাস করি না। অনেকেই এই সরকারকে স্বৈরাচারী শাসন বলে আখ্যায়িত করেন। মানুষ এই শাসনব্যবস্থাকে বিভিন্ন নামেও ডাকে। আমি বলছি, এই সরকার গণতন্ত্রের ভান করছে। যেসব সরকার গণতান্ত্রিক হওয়ার ভান করে তারা স্বৈরাচারী সরকারের চেয়ে অনেক বেশি বিপজ্জনক।’
মঈন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশন গত দুটি জাতীয় নির্বাচনের মতো ভোটার উপস্থিতির সংখ্যা বাড়িয়ে দেখাবে। ‘কিন্তু এটা আমাদের উদ্বেগের বিষয় নয়, কারণ বাংলাদেশের ভোটাররা কীভাবে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে, তা দেশের জনগণ এবং সমগ্র বিশ্ব প্রত্যক্ষ করেছে।’
তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন দলের অনেক সমর্থকও ভোটকেন্দ্রে যাননি কারণ তারা জানতেন যে তাদের প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত।
তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগের ভোটাররা জানেন, আমাদের প্রার্থীরা পাস করেছেন এবং জয়ী হয়েছেন। কেন আমরা অযথা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে সময় নষ্ট করব? আওয়ামী লীগের ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করেনি।’
আরও পড়ুন: একতরফা নির্বাচনেও রাতে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে: রিজভী
৭২১ দিন আগে
ভোটাররা বিএনপিকে বর্জন করেছে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে নির্বাচন বিএনপি বর্জন করেছে, সেই নির্বাচনে ভোটাররাই বিএনপিকে বর্জন করেছে।
রবিবার (৭ জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে ভোট শেষে রাজধানীর তেজগাঁও আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিএনপি শর্ত প্রত্যাহার করলে সরকার সংলাপের বিষয়ে বিবেচনা করবে: ওবায়দুল কাদের
কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয়নি। নির্বাচন প্রতিহত করতে তারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে, কিন্তু ব্যালটের মাধ্যমে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জনগণ অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে উৎসবমুখর নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ব্যাপক সমর্থন দিয়েছে।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন- প্রধান নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে বলেছেন ৪০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। এছাড়া ৭ জানুয়ারি নিঃসন্দেহ গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন এবং জনগণের বিজয়।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বর আ. লীগের সমাবেশের অনুমতি দেয়নি ইসি: ওবায়দুল কাদের
কাদের আরও বলেন, আমরা সবচেয়ে বেশি যাদের কাছে কৃতজ্ঞ তারা হলো বাংলাদেশের জনগণ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ, বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে জনগণের বিজয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণ তাদের পছন্দ মতো প্রার্থীদের ভোট দিয়েছে। ভোট প্রদানে কোনো প্রকার ভয়-ভীতি বা হস্তক্ষেপ হয়নি। এই নির্বাচন গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে শক্তিশালী করবে।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘের কোনো কার্যকারিতা বাস্তবে নেই : ওবায়দুল কাদের
৭২১ দিন আগে
৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা, আন্তরিকতা ও সহযোগিতার কারণে রবিবারের জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু সরকারের আন্তরিকতা রয়েছে..... এবং সরকারের আশ্বাস অনুযায়ী আমরা সহায়তা পেয়েছি, তাই দলীয় সরকারের অধীনে সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে: সিইসি
ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্দলীয় নির্বাচন করতে সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রয়োজন বলে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা কিছুটা চ্যালেঞ্জ।
সিইসি বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রায় ৪০ শতাংশ হতে পারে।
আরও পড়ুন: ভোট দিয়ে সংসদ-সরকার গঠনে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির
তিনি বলেন, 'আজকের নির্বাচনে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। তবে এই বিষয়ে (চূড়ান্ত অনুমান) সব তথ্য সংগ্রহের পরে এটি পরিবর্তিত হতে পারে।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বাসযোগ্য হবে কি না তা ফলাফল প্রকাশের পরে জানা যাবে। আপনারাই এর বিচার করবেন।’
আরও পড়ুন: রবিবারের নির্বাচন দেশে-বিদেশে বিশ্বাসযোগ্য হবে: সিইসি
৭২১ দিন আগে