রাজনীতি
দুঃখ প্রকাশ করে আচরণবিধি লঙ্ঘনের জবাব দিলেন বিমান প্রতিমন্ত্রী
হবিগঞ্জ -৪ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন অভিযোগের জবাব দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার(৪ জানুয়ারি) নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির প্রধান সিনিয়র সহকারী জজ সবুজ পালের কাছে লিখিত জবাব দেন তিনি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে মাশরাফির সমর্থকদের জরিমানা
এতে তিনি বলেন, গত ২ জানুয়ারি বিকালে চুনারুঘাট উপজেলা সদরে মধ্যবাজারে শেখ হাসিনার নৌকা মার্কার প্রার্থী হিসেবে তার জনসভা ছিল। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারীদের এবং নৌকা পাগল জনগণের বিপুল উপস্থিতির কারণে যানবাহন ও জনগণের চলাচলে কোনো প্রকার অসুবিধা হয়ে থাকলে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।
লিখিত জবাবে ভবিষ্যতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন না করার নিশ্চয়তা দেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী তার প্রতিনিধির মাধ্যমে এ জবাব পাঠান। সিনিয়র সহকারী জজ সবুজ পালের বেঞ্চ সহকারী খন্দকার শরীফ মো. রুবেল প্রতিমন্ত্রীর জবাবের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা, ম্যাজিস্ট্রেটের উপর হামলা
৭২৫ দিন আগে
চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের ৭২% কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের মোট ভোটকেন্দ্র আছে ২ হাজার ২৩টি। এরমধ্যে ১ হাজার ৪৫৯টি ভোটকেন্দ্রকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ (ঝুঁকিপূর্ণ) হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। অর্থাৎ ৭২ শতাংশ কেন্দ্রই ঝুঁকিপূর্ণ।
পুলিশের দেওয়া তথ্য মতে, নগরীর ছয়টি আসনের ৬৬০টি ভোটকেন্দ্রে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ, জেলার ১০টি আসনের ১ হাজার ৩৬৩টি ভোটকেন্দ্রের দায়িত্ব পালন করবে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। এরমধ্যে সিএমপি এলাকায় ৪৪৬টি ভোটকেন্দ্র এবং জেলার বিভিন্ন এলাকায় ১০টি আসনে ১ হাজার ১৩টি ভোটকেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার প্রতি ১০টি কেন্দ্রের জন্য সিএমপির একটি মোবাইল টহল টিম মোতায়েন থাকবে। নগরীর সব ভোট কেন্দ্রের জন্য থাকবে ৪২টি স্ট্রাইকিং ফোর্স। ৬ ও ৭ জানুয়ারি অতিরিক্ত ১৫টি মোবাইল স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। নগরীর ছয় আসনে ৩৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। এ ছাড়া সাত প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অবস্থান করবে। উপজেলার আওতাধীন আসনগুলোতে ব্যাটালিয়ন আনসারের ১৩টি টিম স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন থাকবে।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে আ. লীগ প্রার্থীর সমর্থককে গুলি করে হত্যা
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় বলেন, ‘নগরীর ছয়টি আসনে ৪৪৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে চারজন এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে তিনজন পুলিশ সদস্য এবং ১৫ জন আনসার সদস্য থাকবে। পাশাপাশি মোবাইল টিম, থানা এবং কন্ট্রোল রুমে স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে। সোয়াত, বোমা নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট ও ডগ স্কোয়াডের কে-নাইন ইউনিটকেও স্ট্রাইকিং হিসেবে রাখা হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজানো হয়েছে। এর একটি তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের আগের দিন পর্যন্ত, একটি নির্বাচনের দিন এবং অপরটি নির্বাচন পরবর্তী সময়ের জন্য।’
জেলা পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ জানান, জেলা এলাকার সাধারণ ভোটকেন্দ্রে দুজন অস্ত্রধারী পুলিশ, ‘গুরুত্বপূর্ণ’ কেন্দ্রগুলোতে তিনজন অস্ত্রধারী পুলিশ মোতায়েন থাকবে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে মোতায়েন থাকবে ১০ জন আনসার-ভিডিপি সদস্য, এক অথবা দুজন গ্রাম পুলিশ সদস্য। এছাড়াও সেনা ও বিজিবি দায়িত্ব পালন করবে।
আরও পড়ুন: এবার নতুন ভোটার হয়েছে ১ কোটি ৫৪ লাখ: ইসি
৭২৫ দিন আগে
অন্যরা ক্ষমতায় আসে খেতে, আওয়ামী লীগ আসে দিতে: আইনমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দুই হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করেছে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিদান দিতে জানি। অন্য সরকার আসে খেতে আর আওয়ামী লীগ সরকার আসে দিতে।’
বৃহস্পতিবার(৪ জানুয়ারি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার দক্ষিণ ইউনিয়নের হিরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপি উছিলা খুঁজে নির্বাচন কীভাবে না করা যায়। তারা প্রথমে ২০১৪ সালে অবরোধ দিয়েছে। বিনা দোষে নিরীহ সাধারণ মানুষকে বাসে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। ২০১৮ সালে মনোনয়ন বাণিজ্য করেছে। ২০২৩ সালে আবারও এই অবরোধ দিয়েছে। এই নির্বাচন না করার জন্যই ট্রেনের বগিতে আগুন দিয়ে নিষ্পাপ মায়ের কোলে শিশুকে হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াতের আমলে হত্যা করলেও কোনো বিচার হতো না: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, এমন রাজনৈতিক দলের কাছে বাংলাদেশের জনগণ নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎও নিরাপদ নয়, সেটাই প্রমাণ করার সময় এসেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সারা বিশ্বকে দেখাবে যে, গণতন্ত্র বাংলাদেশের মানুষ বোঝে। তারা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতেও জানে।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত বিশ্বে টাকা বিলিয়ে দেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে: আইনমন্ত্রী
৭২৫ দিন আগে
আগামী ৭ জানুয়ারি চরম পরাজয়ের মুখে পড়বে সরকার: মঈন খান
বিএনপি নেতা ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি 'ডামি' নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের চরম পরাজয় হবে।
তিনি বলেন, 'সরকার ৭ জানুয়ারি বিজয়ের কথা ভাবছে। বাস্তবতা হচ্ছে, আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের চরম পরাজয় হবে।’
সমাবেশে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলে দাবি করা আওয়ামী লীগ ভুল পথে হাঁটছে। ‘তারা যদি ভুল পথে চলতে থাকে তাহলে তারা ইতিহাসের ডাস্টবিনে পড়ে থাকবে। আপনাদের (আওয়ামী লীগ) উচিত এই তিক্ত সত্য উপলব্ধি করা।’
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপিপন্থী পেশাজীবীদের সংগঠন বাংলাদেশ শ্রমজীবী পরিষদ।
পরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈনসহ পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা পথচারীদের মাঝে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করেন।
তিনি নির্বাচন বাতিল করে সংসদ ও মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সরকারকে সঠিক পথে আসার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, 'আপনারা বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার গ্যাস দিয়ে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে দমন করতে পারবেন না। সুতরাং সমঝোতার পথে আসুন, শান্তির পথে আসুন।’
তিনি বলেন, বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল উদার, গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ রাজনীতিতে বিশ্বাসী হওয়ায় নির্বাচন বর্জন করছে। ‘এজন্য আমি সরকারকে ভুল পথ থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। দেশের মানুষের মতামতকে কীভাবে সম্মান করতে হয় তা শেখার চেষ্টা করুন। আপনারা দাবি করেন, আপনারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। যদি তাই হয়, তাহলে আপনারা কেন গণতন্ত্রকে বিসর্জন দিয়েছেন?’
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রতি বাংলাদেশের জনগণ ও বিদেশি কারোরই আস্থা নেই।
মঈন বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা তাদের প্রতিবেদনের মাধ্যমে বাংলাদেশে কীভাবে তথাকথিত নির্বাচন হচ্ছে তা তুলে ধরতে ঢাকায় এসেছেন।
এদিকে, বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী রবিবার সকালে উত্তরা রাজউক স্কুলের সামনে বিএনপির নির্বাচন বর্জনের আহ্বান সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করেন।
সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সরকার যে কৌশলই অবলম্বন করুক না কেন, সাধারণ ভোটাররা নয়, শুধু আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই রবিবার ভোটকেন্দ্রে যাবেন।
তিনি বলেন, 'সরকার ভেবেছিল ডামি প্রার্থী দেখিয়ে গণতান্ত্রিক বিশ্বকে দেখাবে যে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, বাংলাদেশে একটি সাজানো নির্বাচন মঞ্চস্থ হচ্ছে।
রিজভী বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে ডামি নির্বাচন করে সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।
তিনি বলেন, 'আপনারা (সরকার) দেশকে বিপদের দিকে ঠেলে দিলে এর পরিণতি ভালো হবে না। জনগণ নির্বাচন বয়কট করবে এবং তারা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।
৭২৫ দিন আগে
গণতন্ত্রের স্বার্থে রবিবার ভোটকেন্দ্রে যাবেন: নারায়ণগঞ্জের জনসভায় শেখ হাসিনা
বাংলাদেশে যে গণতন্ত্র আছে প্রমাণ করতে রবিবারের নির্বাচনে জনগণকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিন।’
৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকায় বাংলাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে ফরিদপুরে আ. লীগের নেতা-কর্মীদের উপচেপড়া ভিড়
এই নির্বাচন ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে উল্লেখ করে আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শান্তি বজায় রাখার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
তিনি বলেন, 'এই নির্বাচন যাতে না হয় সেজন্য এখনো ষড়যন্ত্র চলছে।’
সহিংসতার জন্য বিএনপির সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের মধ্যে কোনো মানবিকতা নেই।
তিনি বলেন, 'তারা নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এটা তাদের ইচ্ছা, কিন্তু এদেশের জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগে বাধা কখনই মেনে নেবে না।’
আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি) যাতে জনগণের সম্পদ নষ্ট করতে না পারে, সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির চক্রান্ত বন্ধ করতে নৌকায় ভোট দিন: ফরিদপুরে শেখ হাসিনা
জনসভায় প্রধানমন্ত্রী তার দলের মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী (নারায়ণগঞ্জ-১), শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২) ও আবদুল্লাহ আল কায়সারের (নারায়ণগঞ্জ-৩) জন্য ভোট চেয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাইয়ের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান।
বিকাল ৩টা ১৩ মিনিটে নৌকার আকৃতির বিশাল মঞ্চে উঠেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য একেএম সেলিম ওসমানসহ আওয়ামী লীগের চার প্রার্থী মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
সকাল থেকেই নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিছিল, স্লোগান ও হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করে। সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে মাঠ।
শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়ে বিভিন্ন পোস্টার, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে সজ্জিত হওয়ায় পুরো নারায়ণগঞ্জ শহর উৎসবমুখর হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন: আজ সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা
৭২৫ দিন আগে
জনগণের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত বিএনপি বিদেশি এজেন্ট নিয়োগ করেছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। পিছু হটে তারা এখন মুখে নির্বাচন বর্জনের কথা বলছে আর ডেভিড বার্গম্যানসহ কিছু ইহুদি এজেন্ট নিয়োগ করেছে।’
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নির্বাচনবিরোধী প্রচারণা এবং নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা কার্যত জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণ যেভাবে নির্বাচনে সাড়া দিয়েছে তা দেখে বিএনপি পিছু হটেছে। সেই সঙ্গে তারা এখন লবিস্ট নিয়োগ করে বিদেশে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিবন্ধ লেখাচ্ছে। ডেভিড বার্গম্যানসহ কিছু ইহুদি এজেন্ট তারা নিয়োগ করেছে এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে দেশবিরোধী রিপোর্ট করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া নিজের নামে নিবন্ধ লেখেছিলেন দেশের বিরুদ্ধে। এটি নতুন কোনো কিছু নয়। বিএনপি সবই পারে।’
এ সময় ব্রাসেলসভিত্তিক সংস্থা 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ'র সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে দেওয়া মন্তব্যের বিষয়ে প্রশ্ন করলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রাসেলসে বসে রিপোর্ট লেখা খুব সহজ। তারা রিপোর্টটা নিশ্চয়ই আরও ২০-২৫ দিন বা ১ মাস আগে লিখেছিল। তারা যদি দেশে এসে গ্রামে-গঞ্জে ঘুরে যেত তাহলে রিপোর্টটা সংশোধন করে নিত। আশা করি তারা রিপোর্টটা পরে সংশোধন করে নেবে।’
বামজোট নির্বাচন বর্জনের কর্মসূচি দেবে এমন বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাম ভাইদের আমি খুব সম্মান করি। কারণ বাম ভাইয়েরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, প্রগতিশীল শক্তি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাম ভাইদের কোনো ভোট নেই। তাই উনারা ভোট বর্জন করুক আর না করুক এতে নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে না।’
হাছান বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সার্কভুক্ত দেশগুলো, ওআইসি আরও দেশ ও জোট দেশে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক এরই মধ্যে পাঠিয়েছে। ২০০৮ সালসহ অন্য সময় যেভাবে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকরা এসেছিল, একইভাবেই পর্যবেক্ষকরা বিদেশ থেকে এসেছে, দেশি পর্যবেক্ষকরাও ব্যাপকভাবে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি প্রার্থনা করেছে, অনেকেই অনুমতি পেয়েছেন। এই নির্বাচনকে নিয়ে সমগ্র পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের যে আগ্রহ, এতেই প্রমাণিত হয় এ নির্বাচনকে আন্তর্জাতিক মহল ব্যাপকভাবে গ্রহণ করেছে।’
‘সুতরাং বিএনপির এই নির্বাচন বিরোধী প্রচারণা এবং তাদের নেতাদের এই বক্তব্য আসলে এগুলো অন্তঃসারশূন্য এবং জনগণের কাছে এগুলোর কোনো আবেদন নেই’ বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘১৯৭০ সালেও নির্বাচনেও অনেক নাম করা দল, অনেক নাম করা নেতা অংশ নেয়নি। কিন্তু জনগণ ব্যাপকভাবে অংশ নিয়েছিল এবং সেটি আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছিল।’
৭২৫ দিন আগে
গণতন্ত্র রক্ষায় আবারও শেখ হাসিনাকে প্রয়োজন: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গণতন্ত্র রক্ষা ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে।
এ কে এম শামসুজ্জোহা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে সমাবেশে তিনি বলেন, 'বড় দলে আসুন এবং নৌকায় ভোট দিন। গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আমাদের শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে।’
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনী প্রচারণা শেষ হওয়ার আগে এটাই ছিল তার শেষ জনসভা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি ফাউল খেলায় ধরা পড়া লাল কার্ড নিয়ে পালিয়েছে।
তিনি বলেন, যারা স্বাধীনতাবিরোধী, যারা অর্থ পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ তাদের জন্য কোনো স্থান থাকবে না।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকে আঙুল তুলে ওবায়দুল কাদের বলেন, 'আমরা কোনো হাওয়া ভবন চাই না। আমাদের লড়াই লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে।’
বিএনপিকে ভূযা দল উল্লেখ করে তিনি বলেন, দলের মতোই তাদের আন্দোলনও ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।
দলের কেন্দ্রীয় নেতা ও নারায়ণগঞ্জের নেতারা বক্তব্য রাখেন সমাবেশে।
অনুষ্ঠানস্থলটি নৌকার সমর্থকে পরিপূর্ণ ছিল। এ কারণে বিপুল লোক বাইরে থেকে নেতাদের বক্তব্য শুনছিলেন।
৭২৫ দিন আগে
শনিবার সকাল ৬টা থেকে সারাদেশে ৪৮ ঘণ্টার হরতালের ডাক বিএনপির
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিবাদে শনিবার সকাল থেকে দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার হরতালের ডাক দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির নতুন এই কর্মসূচি ঘোষণার ফলে হরতালের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, হরতাল শনিবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়ে সোমবার সকাল ৬টায় শেষ হবে।
আরও পড়ুন: বরিশালে নির্বাচনবিরোধী লিফলেট বিতরণের সময় বিএনপির ৮ নেতা-কর্মী আটক
এর আগে আরেকটি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, নির্বাচনের প্রতিবাদে শুক্রবার সারাদেশে মিছিল ও গণসংযোগ করা হবে।
তিনি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জনের আহ্বানের পক্ষে জনসমর্থন আদায়ের জন্যই তাদের এই কর্মসূচি।
রিজভী বলেন, নির্বাচনের মাত্র দুই দিন আগে শুক্রবার সমমনা অন্যান্য বিরোধী দলগুলোও একই ধরনের কর্মসূচি পালন করবে।
বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে গত সোমবার গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বর্ধিত করার দেওয়া হয়।
গত ২৪ ডিসেম্বর দলটি ২৬ ডিসেম্বর থেকে তিন দিনের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি ঘোষণা করে। পরে এ কর্মসূচি তিনবার বাড়ানো হয়।
বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ প্রশাসনের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধ্য করতে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রায় ৩৬টি বিরোধী রাজনৈতিক দল ও কয়েকটি জোট যুগপৎ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ‘প্রহসনের’ নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না: মঈন খান
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা গ্রেপ্তার হন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের মুখে অন্য নেতাদের অনেকেই আত্মগোপনে চলে যান।
তবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো গত ২৯ অক্টোবর থেকে ১২ দফায় ২৩ দিন এবং চার দফায় পাঁচ দিন দেশব্যাপী হরতাল পালন করে।
সবশেষে ২০ ডিসেম্বর অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয় বিরোধী দলগুলো।
আরও পড়ুন: ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রতিবাদে শুক্রবার মিছিল ও গণসংযোগ করবে বিএনপি
৭২৫ দিন আগে
৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রতিবাদে শুক্রবার মিছিল ও গণসংযোগ করবে বিএনপি
আগামী রবিবার (৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিবাদে শুক্রবার সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল ও গণসংযোগ করবে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের আহ্বানের পক্ষে জনসমর্থন বাড়াতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
তিনি বলেন, অন্যান্য সমমনা বিরোধী দলগুলোও নির্বাচনের মাত্র দুই দিন আগে শুক্রবার একই ধরনের কর্মসূচি পালন করবে।
বিএনপি নেতা বলেন, 'বিএনপি ও সমমনা দলগুলো শুক্রবার মিছিল ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে।’
বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দিয়ে কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জানান রিজভী।
এর আগে গত সোমবার গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বর্ধিত করেছিল দলটি।
গত ২৪ ডিসেম্বর দলটি ২৬ ডিসেম্বর থেকে তিন দিনের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি ঘোষণা করে। পরে এ কর্মসূচির সময় তিনবার বাড়ানো হয়।
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধাক সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধ্য করতে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রায় ৩৬টি বিরোধী রাজনৈতিক দল যুগপৎ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বরিশালে নির্বাচনবিরোধী লিফলেট বিতরণের সময় বিএনপির ৮ নেতা-কর্মী আটক
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা গ্রেপ্তার হন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানের মুখে অন্যান্য নেতাদের অনেকে আত্মগোপনে চলে যান।
তবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো গত ২৯ অক্টোবর থেকে ১২ দফায় ২৩ দিন এবং চার দফায় পাঁচ দিন দেশব্যাপী হরতাল পালন করে।
সবশেষে ২০ ডিসেম্বর অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয় বিরোধী দলগুলো।
আরও পড়ুন: ‘প্রহসনের’ নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না: মঈন খান
৭২৫ দিন আগে
এবার নতুন ভোটার হয়েছে ১ কোটি ৫৪ লাখ: ইসি
নতুন ১ কোটি ৫৪ লাখ নতুন ভোটারসহ সারা দেশে মোট ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯৬ লাখে।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির প্রকাশিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
এতে দেখা যায়,মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭৬ লাখ এবং নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ। আর ট্রান্সজেন্ডার ভোটার ৮৪৯ জন।
আরও পড়ুন: সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার তৈরি হওয়ায় বিএনপির সুর নরম হয়ে গেছে: তথ্যমন্ত্রী
ইসির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ১০ কোটি ৪১ লাখ। দশম জাতীয় নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ৯ কোটি ১১ লাখ এবং নবম জাতীয় নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ৮ কোটি ১০ লাখ।
এছাড়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪২ হাজার ১৪৮টি।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে আ. লীগ প্রার্থীর সমর্থককে গুলি করে হত্যা
৭২৫ দিন আগে