রাজনীতি
ভোটের মাধ্যমে বিএনপি'র অগ্নিসন্ত্রাসের জবাব জনগণ দেবে: নসরুল হামিদ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি অগ্নিসংযোগ ও মানুষ হত্যা করছে বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নসরুল হামিদ।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে না এসে তাদের জনপ্রিয়তা পরিমাপের সুযোগ হারিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে জনসম্পৃক্ততার অভাবে তারা নির্বাচন থেকে সরে এসেছেন। এখন তারা সন্ত্রাসের মাধ্যমে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে।’
মঙ্গলবার(১৯ ডিসেম্বর) কেরাণীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের বীরবাঘাইর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন,‘আজ সকালে একটি ট্রেনে আগুন দিয়ে এক শিশুসহ চারজন নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। সাধারণ মানুষ ৭ জানুয়ারি ব্যালট বিপ্লবের মাধ্যমে এর জবাব দেবে।’
আরও পড়ুন: বুধবার সিলেট থেকে নির্বাচনী প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, 'কেরাণীগঞ্জে বিএনপির অগ্নিসংযোগের ঘটনা বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে। জনগণ তাদের প্রতিহত করেছে। এসব অগ্নিসংযোগকারীদের কোনো জনপ্রিয়তা নেই, জনভিত্তি নেই, তাই তারা জনগণের মনে ভীতি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। যদি তাদের জনপ্রিয়তা থাকত, তাহলে তারা ভোটের মাধ্যমে নিজেদের প্রমাণ করতে পারত।’
এ সময় কেরাণীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহীন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক এম ই মামুন, কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে: হাছান মাহমুদ
৭৪০ দিন আগে
মহাজোট প্রার্থীর পক্ষেই অবস্থান সাতক্ষীরা জেলা আ. লীগের
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম বলেছেন, যেখানে নৌকার প্রার্থী রয়েছে সেখানেই নৌকার পক্ষে এবং যেখানে নৌকার প্রার্থী নেই সেখানে মহাজোটের প্রার্থীর পক্ষেই আমাদের অবস্থান থাকবে প্রকাশ্যে।
তিনি বলেন, মহাজোটের প্রার্থী মানেই তো আমাদের প্রার্থী, তাই সেটা নৌকা হোক আর লাঙ্গল হোক।
তিনি আরও বলেন, সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে নৌকার পরিবর্তে লাঙ্গল প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিধায় লাঙ্গলের পক্ষেই আমাদের অবস্থান থাকবে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস হ্যান্ডবল: বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দল বিজয়ী
প্রসঙ্গত. সাতক্ষীরার চারটি নির্বাচনী আসনের মধ্যে-
সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া),
সাতক্ষীরা-৩ (দেবহাটা, আশাশুনি, কালিগঞ্জের একাংশ) ও
সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর, কালিগঞ্জের একাংশ) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী রয়েছে অর্থাৎ নৌকার প্রার্থী রয়েছে।
কিন্তু সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান বাবুকে সরিয়ে সেখানে মহাজোটের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশুকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তার প্রতীক লাঙ্গল।
আরও পড়ুন: আবারও হিলি দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
১১৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা
৭৪০ দিন আগে
নির্বাচন নিয়ে ইনসানিয়াত বিপ্লবের করা রিটের শুনানি বুধবার
সংসদ ভেঙে দিয়ে ও সেনাবাহিনীর অধীনে নির্বাচন চেয়ে ইনসানিয়াত বিপ্লবের করা রিটের শুনানি আগামীকাল বুধবার (২০ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে।
বিচারপতি মো. ইকবাল কবির ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের আদালতে এই শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রিটটি দায়ের করে ইনসানিয়াত বিপ্লব।
মানবতা ভিত্তিক রাজনৈতিক দল ইনসানিয়াত বিপ্লব মনে করে, ক্ষমতাসীন দলের অবৈধ প্রভাব ও জালিয়াতিমুক্ত নির্বাচন ও স্বাধীন ভোটাধিকারের প্রধান বাধা হলো সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।
দলটির চেয়ারম্যান ইমাম হায়াত বলেন, বিগত নির্বাচনে আমরা দেখেছি ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্যরা নিজ নিজ আসনে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রশাসন, পুলিশ ও নিজেদের সশস্ত্র লোকদের ব্যবহার করে ভোটকেন্দ্র দখল ও অন্যদের ভোটদানে বাধার সৃষ্টি করেছে।
তিনি বলেন, ‘সংসদ বহাল রেখে জালিয়াতিমুক্ত নির্বাচন অসম্ভব। প্রহসনমুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ ও গণতন্ত্র রক্ষায় সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্বাচনের আদেশ চেয়ে আমরা ইনসানিয়াত বিপ্লব হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি।’
ইমাম হায়াত বলেন, ক্ষমতাসীন দলীয় সংসদ সদস্যদের পর সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রধান বাধা নিরাপত্তা। বিগত নির্বাচনে অংশ নিয়ে আমরা দেখেছি প্রায় প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে জীবন হানিকর আতঙ্কজনক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল। ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্যদের প্রশ্রয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের সহযোগিতায় সশস্ত্র ব্যক্তিরা অস্ত্র ও গুলি-বোমা ইত্যাদি ব্যবহার করেছে।
আরও পড়ুন: দল হিসেবে ‘ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ’কে নিবন্ধন দেয়ার নির্দেশ
তিনি বলেন, বুথ থেকে গণনা পর্যন্ত আস্থাশীল সেনাবাহিনীর সরাসরি তত্ত্বাবধানে নির্বাচন ব্যতীত নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন সম্পূর্ণ অসম্ভব।
ইমাম হায়াত বলেন, জালিয়াতিমুক্ত, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন ছাড়া যে কোনো প্রকার প্রহসনের নির্বাচন জনগণের নাগরিকত্ব ও রাষ্ট্রীয় মালিকানা অস্বীকার এবং রাষ্ট্রের নৈতিক ভিত্তি ধ্বংসাত্মক এবং গণতন্ত্রের উৎখাতের শামিল।
তিনি বলেন, মুক্ত স্বাধীন ভোটাধিকার, জালিয়াতিমুক্ত নির্বাচন এবং নিরাপদ নির্বাচন দেশ ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসী জনগণের সবার দাবি যা নিছক কোনো দল বা ব্যক্তির বিষয় নয়।
ইমাম হায়াত বলেন, দেশ রক্ষা ও গণতন্ত্র রক্ষা ও জনগণের অধিকার এবং মালিকানার স্বার্থে আমরা ইনসানিয়াত বিপ্লব সংসদ ভেঙে ও সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিশ্বাসযোগ্য ও নিরাপদ নির্বাচনের আদেশ চেয়ে এবং সংসদ না ভাঙ্গা পর্যন্ত ঘোষিত তফসিল স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছি।
আরও পড়ুন: নিবন্ধন সার্টিফিকেট গ্রহণ করল ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
৭৪০ দিন আগে
জেলা পর্যায়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে সারাদেশে যাচ্ছে ইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সব প্রার্থীকে সুস্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার(১৯ ডিসেম্বর) রংপুর সার্কিট হাউজে ছয়টি আসনের ৩৬ জন প্রার্থীর সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
সভায় সিইসি বলেন, 'প্রশাসন পরিষ্কার করে দিয়েছে যে, তারা নির্বাচনে নিরপেক্ষ থাকবে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে ৪টি আসনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল বা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যদি আন্তরিক ও সচেতন না হন, তাদের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হন এবং সঠিক আচরণ না করেন, তাহলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা কঠিন হবে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সবার কাছে এই বার্তা পাঠানো হয়েছে।’
তবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদী প্রার্থীরা।
এ সময় নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, ইসি সচিব জাহাংগীর আলম, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমান, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামান, জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোবাশ্বের হাসান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের আগে সব জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রিম দল মোতায়েন চায় ইসি
৭৪০ দিন আগে
তেজগাঁওয়ে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ বিরোধী দলকে দমন-পীড়ন করার ষড়যন্ত্র: গণতন্ত্র মঞ্চ
চলমান এক দফা আন্দোলন দমনে সরকারি চক্রান্তের অংশ হিসেবে রাজধানীতে একটি ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দলের জোট গণতন্ত্র মঞ্চ।
মঙ্গলবার(১৯ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এ অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, 'আমরা এখন দেখছি এই সরকার কতটা ষড়যন্ত্র করতে পারে। আজ (মঙ্গলবার) তেজগাঁওয়ে একটি চলন্ত ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে, এতে কয়েকজন নিহত ও অনেকে আহত হয়েছেন। আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, চলমান আন্দোলনের সঙ্গে এ ধরনের নাশকতার কোনো সম্পর্ক নেই।’
সাকি বলেন, সরকার নাশকতার মাধ্যমে বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে। ‘তারা (সরকার) নাশকতা সৃষ্টি করে আন্দোলন দমন করতে চায়।’
তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে উসকানি দিয়ে গত ২৮ অক্টোবর সরকারের এজেন্ট ও সমর্থকদের মাধ্যমে সহিংসতা সৃষ্টি ও নৃশংসভাবে এক পুলিশ সদস্যকে হত্যার পর বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে সর্বাত্মক দমন-পীড়ন শুরু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিলের নিন্দা করে 'লাল কার্ড' দেখাল এবি পার্টি
সাকি বলেন, আন্দোলন দমনে বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের শত শত নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, 'আমরা আগেও বলেছি, তারা (সরকার) বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের জেলে রেখে আন্দোলন দমন করতে চায়। এখন ক্ষমতাসীন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ঠান্ডা মাথায় বলেছেন, তারা সুপরিকল্পিতভাবে বিএনপিসহ আমাদের বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কারাগারে রেখেছে।’
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য চলমান আন্দোলনকে কোনো শক্তি ও দমন-পীড়ন থামাতে পারবে না বলে সতর্ক করেন সাকি।
তিনি বলেন, 'আমরা রাস্তায় নামব এবং যদি আপনাদের (সরকারের) সাহস থাকে তাহলে আমাদের বাধা দিন। আমরা আপনাদের বাধাকে ভয় পাই না এবং আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমরা যথাসময়ে কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
আরও পড়ুন: যুক্তফ্রন্ট গঠন করে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা সৈয়দ ইব্রাহিমের
নির্বাচন কে সামনে রেখে বিরোধী দলের সমাবেশ ও রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিজয়নগর থেকে তোপখানা সড়ক পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল বের করেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। পরে তারা জেপিসির সামনে সমাবেশ করেন।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে এর নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির দাবি জানান।
ভিক্ষুকের মতো ক্ষমতাসীন দলের কাছ থেকে আগাম ২৫ থেকে ২৬টি আসন নিয়ে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় জাতীয় পার্টির সমালোচনা করেন তিনি।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জাতীয় সংসদে কে বিরোধী দল হবে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটা খুবই স্পষ্ট যে জনগণ এটাকে নির্বাচন হিসেবে দেখছে না। এই নির্বাচনে জনগণের আগ্রহ নেই।
যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আরব বসন্তের আদলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে বলে রাশিয়ার অভিযোগের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বাঙালি বসন্ত হবে।
বাংলাদেশের বসন্তের জন্য মানুষ প্রস্তুত হচ্ছে। জনগণের তীব্র ক্ষোভ বাংলাদেশে যে কোনো সময় গণঅভ্যুত্থানের কারণ হতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
বিএনপি, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমন্বয় জোট, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, লেবার পার্টি, গণফোরাম ও পিপলস পার্টি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতালের সমর্থনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল করেছে।
আরও পড়ুন: যাত্রাবাড়ীতে জামায়াতের মানববন্ধন ছত্রভঙ্গ করেছে পুলিশ
৭৪০ দিন আগে
জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে: হাছান মাহমুদ
আগামী ৭ জানুয়ারি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিয়ে জনগণ নির্বাচন বর্জনকারীদের মুখে কালিমা লেপন করবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনমুখী, মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। এটি নির্বাচন বর্জনকারী ও প্রতিহতকারীদের মুখে চপেটাঘাত।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামে বিজয় দিবস উপলক্ষে র্যালি পরবর্তী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চন্দ্রঘোনা লিচুবাগান থেকে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে প্রায় ২০ কিলোমিটার প্রদক্ষিণ করে তাপবিদ্যুৎ ফটক এলাকায় র্যালিটি শেষ হয়।
ড. হাছান বলেন, 'একজন কাজের লোক ডিউটি করে আট ঘণ্টা আর আমি সময় দিই ১৬ থেকে ২০ ঘণ্টা। সকাল ৮টায় ঘুম থেকে উঠে রাতের ২টার আগ পর্যন্ত কোনো ঘুম নেই। একজন রাখাল যেভাবে খাটে, আপনাদের সন্তান হিসেবে আমি সেই পরিমাণ খাটাখাটি করি।'
তিনি বলেন, 'আপনাদের কাছে অনুরোধ, এই রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালী অংশে যে পরিমাণ উন্নয়ন হয়েছে, এগুলো আপনারা মাথায় রাখবেন। ৭ তারিখ মা-বোন, বউ-বাচ্চা ও নাতিদের নিয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। যারা ভোট বর্জন করতে চেয়েছিল, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমরা তাদের মুখে কালিমা লেপন করে দেব ইনশআল্লাহ।'
আরও পড়ুন: সাইকেল শোভাযাত্রা করে নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন তথ্যমন্ত্রী
দেশের উন্নয়ন নিয়ে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশ রচনার এবং তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনার সার্থকতা এখানেই যে, আজকে পাকিস্তান আমাদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে পাকিস্তান এখন বাংলাদেশ হতে চায়।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র বাংলাদেশ আজকে বদলে গেছে। ১৫ বছর আগে উত্তর রাঙ্গুনিয়ার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যেতে সকাল থেকে বিকাল গড়িয়ে যেত। আর এখন সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় যেকোনো প্রান্তে পৌঁছানো যায়।'
তিনি বলেন, 'বর্তমানে গ্রামের আর শহরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে এখন টিভি-ফ্রিজ, ইন্টারনেটের লাইন, এগুলো আগে ছিল না। এগুলো সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে।'
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে আবুল কাশেম চিশতি, মো. শাহজাহান সিকদার, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. ইদ্রিছ আজগর, মুহাম্মদ আলী শাহ, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ইফতেখার হোসেন বাবুল, আকতার হোসেন খান, শফিকুল ইসলাম, আবদুল মোনাফ সিকদার, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার প্রমুখ মন্ত্রীর সঙ্গে শোভাযাত্রায় অংশ নেন।
আরও পড়ুন: রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মানববন্ধনে তথ্যমন্ত্রী
৭৪০ দিন আগে
বুধবার সিলেট থেকে নির্বাচনী প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী
সিলেটের শাহজালাল ও শাহপরানের মাজার জিয়ারতের মধ্য দিয়ে দলের নির্বাচনী প্রচার শুরু করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার(২০ ডিসেম্বর) সকালে হযরত শাহজালালের মাজার জিয়ারত করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর হযরত শাহপরানের মাজার জিয়ারত করবেন তিনি। আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ওই দিন বিকালে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রচার শুরু করতে জনসভা করবেন তিনি। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট গ্রহণ করা হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে সমাবেশস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীসহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: পিরোজপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ভাতিজার উপর প্রতিপক্ষের হামলা, আহত ৩
এর আগে সমাবেশ সফল করতে গত ১৩ ডিসেম্বর সিলেট নগরীর কনভেনশন হলে প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ প্রায় এক ডজন কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতিতে বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সিলেট বিভাগের চার জেলার আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আওয়ামী লীগের ১৯টি আসনের সব প্রার্থীকে দলীয় নৌকা প্রতীক নিয়ে অন্তত ১০ হাজার মানুষকে সমাবেশে নিয়ে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এদিকে সিলেটে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছেন। নগরীর বিভিন্ন স্থানে চলছে সভা-সমাবেশ ও প্রচার।
সিলেটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফর ও জনসভা প্রসঙ্গে মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ বলেন, শেখ হাসিনা প্রতিবারই পবিত্র ভূমি সিলেট থেকে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে এ ধরনের কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি: কৃষিমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে কাদের
৭৪০ দিন আগে
তেজগাঁওয়ে ট্রেনে অগ্নিসংযোগ: অবিলম্বে নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি বিএনপির
ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অবিলম্বে নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিবৃতিতে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, এ ধরনের জঘন্য ও নৃশংস অপরাধ কেবলমাত্র গণবিরোধী শক্তির সহায়তায় সম্ভব।
তিনি বলেন, ‘আজ যারা ঢাকার তেজগাঁওয়ে ট্রেনে আগুন দিয়েছে এবং চারজন যাত্রীর জীবন কেড়ে নিয়েছে তারা নিঃসন্দেহে অমানবিক। বিশেষ মহলের সম্পৃক্ততা ছাড়া যা করা সম্ভব নয়।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন থেকে জনগণের মনোযোগ সরিয়ে নিতে চক্রান্ত হিসেবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে কি না- তা নিয়ে জনগণের মধ্যে গভীর সন্দেহ রয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ট্রেনে আগুন, শিশুসহ নিহত ৪
রিজভী বলেন, ‘নাশকতাকারীরা মানবতার শত্রু। এই নৃশংস ও হৃদয়বিদারক ঘটনায় আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং এর তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করছি।’
তিনি অবিলম্বে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান।
নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন রিজভী।
উল্লেখ্য, বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা হরতাল শুরুর মাত্র এক ঘণ্টা আগে মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে দুর্বৃত্তরা আগুন দিলে শিশুসহ অন্তত ৪ জন নিহত হয়।
ভোর ৫টা ৪ মিনিটের দিকে ট্রেনের ৩টি বগিতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় এবং সকাল পৌনে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে
‘রাজ্জাকের বক্তব্য বিএনপি নেতাদের গ্রেপ্তার-জেলে রাখার সরকারের পরিকল্পনার বহিঃপ্রকাশ’
৭৪১ দিন আগে
বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিলের প্রতিবাদে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা দিনব্যাপী হরতাল চলছে।
সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে ১১ দফায় অবরোধসহ ২৯ অক্টোবর থেকে বিরোধী দলগুলোর এটি চতুর্থ দফায় হরতাল কর্মসূচি।
আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়ে শেষ হবে সন্ধ্যা ৬টায়।
আরও পড়ুন: সোমবারের বদলে মঙ্গলবার হরতাল পালন করবে বিএনপি
অগ্নিসংযোগের আশঙ্কা সত্ত্বেও ঢাকার সড়কে গণপরিবহনসহ বেশ কিছু যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে।
হরতাল শুরুর ঠিক আগে রাজধানীর তেজগাঁও রেলস্টেশন এলাকায় ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় এক শিশুসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন।
ঢাকার সব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
শনিবার এক ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে হরতালের ঘোষণা দেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। হরতাল পালন ও সফল করার জন্য তিনি দেশবাসী, বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলের সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: সোমবার বিএনপির হরতাল
২৮ অক্টোবর থেকে অবরোধ-হরতালে ২৬৭টি অগ্নিসংযোগের খবর পাওয়া গেছে: ফায়ার সার্ভিস
৭৪১ দিন আগে
নির্বাচনের আগে সব জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রিম দল মোতায়েন চায় ইসি
আগামী ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৩ দিনের জন্য দেশের সব জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর একটি ছোট দল অগ্রিম মোতায়েন করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে কমিশন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারকে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ভোটের আগে, ভোটের দিন ও পরে শান্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ বিধানের অধীনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য ইসি ইতোমধ্যে ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা বাংলাদেশের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো এবং নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী এলাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহের জন্য প্রতিটি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর একটি ছোট দল আগেই পাঠানো যেতে পারে।
সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত সদস্যরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সুপারিশ অনুসারে ফৌজদারি কার্যবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবেন।
আরও পড়ুন: সবাই বিএনপিকে অংশ নেওয়ার কথা বললেও তারা ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি: সিইসি
প্রতিটি জেলা, উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকায় নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবে। এরপর রিটার্নিং অফিসারদের সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।
সশস্ত্র বাহিনীর দল নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহায়তা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অনুরোধে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী আইনি কার্যক্রম ও অন্যান্য কাজ করতে হবে তাদের।
চিঠিতে বলা হয়েছে, কমিশন সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে পরে বিস্তারিত নির্দেশনা জারি করবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে বাইরের কোনো চাপ নেই: ইসি আলমগীর
সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন রাষ্ট্রপতির: ইসি সচিব
৭৪১ দিন আগে