রাজনীতি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ: চট্টগ্রাম-১ আসনের আ. লীগের প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী মাহবুব উর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) আসনটির নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থঋণ আদালতের বিচারক (যুগ্ম জেলা জজ) মুজাহিদুর রহমান এ আদেশ দেন।
আদেশে বলা হয়, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব উর রহমানের সমর্থকরা একই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের সমর্থকদের মারধর, প্রাণে হত্যার হুমকিসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। যেটি সংসদ নির্বাচনের রাজনৈতিক ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০০৮ এর ১১ (ক) বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: নওগাঁয় ২ প্রার্থীকে শোকজ
এমতাবস্থায় মাহবুবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনে কেন সুপারিশ করা হবে না- তা আগামী ১৭ ডিসেম্বর বেলা ৩টার সময় জেলা জজ আদালতের ৪২২ নম্বর কক্ষে ব্যক্তিগতভাবে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে কারণ দর্শাতে বলা হয়।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর প্রার্থী মাহবুবের অনুসারী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুদ করিম রানার নেতৃত্বে আট থেকে ১০ জন বড়তাকিয়া বাজারে স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন সমর্থিত কর্মী মাসুদ রানাকে মারধর করে।
এ ঘটনায় মাসুদ রানা বাদী হয়ে ১৩ ডিসেম্বর মিরসরাই থানায় মামলা দায়ের করে। এছাড়া প্রার্থী গিয়াসের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট জেলা রিটার্নিং কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দেন।
এতে গিয়াস উদ্দিনের কর্মীদের উপর হামলা এবং তফসিল ঘোষণার পর থেকে তার কর্মীদের হুমকি-ধমকি, হামলা ও প্রাণে মেরে ফেলার ভয়ভীতি প্রদর্শন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ছবির অডিও-ভিডিও বিকৃত করে প্রতিনিয়ত নির্বাচন পূর্ব অনিয়ম করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান ১৪ ডিসেম্বর নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটিকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি লেখেন।
চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদূর রহমান মিরসরাই আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, তিনি ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের ছেলে।
প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন আওয়ামী লীগের নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর জেলা রিটার্নিং কার্যালয় প্রথমে গিয়াসের মনোনয়ন বাতিল করেছিল।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান গিয়াস। শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকতে পারলে আসনটিতে মাহবুব ও গিয়াসের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে ধারণা স্থানীয়দের।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩০ নভেম্বর।
মনোনয়নপত্র বাছাই হয়েছে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর আর ভোট গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফরিদপুর-৪ আসনের কাজী জাফর উল্লাহকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে তলব
৭৪২ দিন আগে
সোমবারের বদলে মঙ্গলবার হরতাল পালন করবে বিএনপি
বিএনপির পূর্ব ঘোষিত সোমবারের হরতাল একদিন পিছিয়ে মঙ্গলবার পালনের ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-সাবাহের মৃত্যুতে সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে এক জরুরি ভার্চুয়াল সংবা্দ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি জানান, নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলের প্রতিবাদে সোমবারের সকাল-সন্ধ্যার হরতাল এ দিনের পরিবর্তে মঙ্গলবার পালিত হবে সারা দেশে।
২৯ অক্টোবরের পর থেকে এটি হবে বিরোধী দলের চতুর্থ দফার হরতাল। এর আগে এগারো দফায় অবরোধ পালন করেছে দলটি।
কুয়েতের ক্ষমতাসীন আমির শেখ নাওয়াফ আল আহমাদ আল সাবাহ তিন বছরের রাজত্বের পর শনিবার মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
আরও পড়ুন: সোমবার বিএনপির হরতাল
৭ সপ্তাহ পর বিজয় দিবসে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
৭৪২ দিন আগে
সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন রাষ্ট্রপতির: ইসি সচিব
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, তবে কবে থেকে সেনা মোতায়েন করা হবে সে বিষয়ে পরবর্তী আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ও ইসি সচিব জাহাঙ্গীর আলম আজ সকালে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
ইসি সচিব বলেন, বৈঠকে রাষ্ট্রপতি নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বেলা ১১টায় সিইসি রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এর বিষয়বস্তু ছিল ভোটে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার লক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহায়তাগ্রহণ সম্পর্কিত অনুরোধ।
সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সিইসি সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতির কাছে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য অনুরোধ করেছেন বলে জানান তিনি।
রাষ্ট্রপতি বিষয়টি শুনে আশ্বাস দিয়েছেন যে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে শিগগির সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবেন।
আরও পড়ুন: ইসির আপিল শুনানি শেষে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ২৭৫ প্রার্থী
৩৩৮ ওসি ও ২০৫ জন ইউএনওর বদলির প্রস্তাবে ইসির অনুমোদন
৭৪৩ দিন আগে
সোমবার বিএনপির হরতাল
নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত আগামী জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের প্রতিবাদে আগামী সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) সারাদেশে হরতাল পালন করবে বিএনপি।
২৯ অক্টোবর থেকে এটি বিরোধী দলের চতুর্থ দফার হরতালের ডাক। এছাড়াও, বিএনপির ১১ দফা অবরোধ পালনের ফলে দেশের জনগণের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও অর্থনীতি ব্যাহত করেছে।
শনিবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি জানান, সোমবার সকাল ৬টায় শুরু হয়ে ওই দিন সন্ধ্যা ৬টায় শেষ হবে হরতাল।
আরও পড়ুন: ৭ সপ্তাহ পর বিজয় দিবসে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
রিজভী দেশবাসী এবং বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলের সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, নতুন করে হরতাল কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের নেতা-কর্মীদের মুক্তিদান।
আগামী ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সারাদেশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
শনিবার নয়াপল্টনে বিজয় দিবসের সমাবেশ করবে বিএনপি
৭৪৩ দিন আগে
৭ সপ্তাহ পর বিজয় দিবসে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
৪৯ দিন পর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালযয়ের সামনে থেকে মিছিল বের করেছে বিএনপি।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সমাবেশে অংশ নিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শত শত বিএনপি নেতা-কর্মী জড়ো হন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান তার বক্তব্যে বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের নামে প্রহসন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বর্ণাঢ্য জনসভার আগে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের এমন তামাশা করার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
দুপুর আড়াইটার দিকে বিরোধী দলের অনুসারীরা নয়াপল্টন থেকে র্যালি বের করে এবং বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে কাকরাইল হয়ে মালিবাগ পর্যন্ত বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নয়াপল্টনে এসে এটি শেষ হয়।
২৮ অক্টোবর দলটির সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তারের ভয়ে দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে চলে যান।
আরও পড়ুন: শনিবার নয়াপল্টনে বিজয় দিবসের সমাবেশ করবে বিএনপি
অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এখনও বন্ধ থাকায় বেলা ১১টা থেকে ছোট ছোট মিছিলে দলের নেতা-কর্মীরা এর সামনে জড়ো হতে থাকেন।
বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে সমাবেশে রাজধানীসহ আশপাশের জেলা ও উপজেলা থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশের আগে দেওয়া বক্তৃতায় নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের জনগণ এ ধরনের একতরফা নির্বাচন দেখতে চায় না এবং তারা ৭ জানুয়ারি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে ভোটকেন্দ্রে যাবে না।
তিনি বলেন, নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকায় ক্ষমতাসীন দলকে নিজ দলের 'ডামি প্রার্থী' দিতে হচ্ছে।
এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘যেভাবে প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে, সবাই জানে কে এমপি হবেন।’
তিনি অভিযোগ করেন, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে সরকার বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি অব্যাহত রেখেছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
নজরুল বলেন, বিরোধী দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচনের নামে খেলা খেলতে গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হয়েছে।
এর আগে দলটি ৫২তম বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
সকাল ১০টায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. মঈন বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের লাখ লাখ মানুষ রক্ত ঝরিয়েছিল এবং জীবন উৎসর্গ করেছিল।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু আওয়ামী লীগ দেশের কোটি মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে অকালে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তারা চরম দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে।’
মঈন বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর আওয়ামী লীগের কাছে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রশ্ন করা উচিৎ, কেন তারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দাবি করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করে বাংলাদেশে একদলীয় স্বৈরাচারী সরকার বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেছে।
পরে তারা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দেন।
আরও পড়ুন: সোমবার বিএনপির হরতাল
এসময় বিএনপি নেতারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাতও করেন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল, মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, তাইফুল ইসলাম টিপু, রফিক শিকদার, নিপুণ রায় উপস্থিত ছিলেন।
সারাদেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট ও অঙ্গ সংগঠন।
এর আগে সকালে তারা বিজয় দিবস উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতি বিজয় দিবস উদযাপন করছে।
৭৪৩ দিন আগে
আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম শেখ মুজিবুর রহমান: নৌপ্রতিমন্ত্রী
নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমাদের বিজয়ের মহানায়কের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা ও বিজয়ের শক্তি এবং সাহসের নাম। বঙ্গবন্ধু ছাড়া আমরা স্বাধীনতা ও বিজয় পেতাম না।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভবনে মহান বিজয় দিবস- ২০২৩ উপলক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার এবং বিজয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সীমান্তে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুখ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ শুরু করেছিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরে তিনি দারিদ্র্যপীড়িত দেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন।
তিনি বলেন, স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা ও বিজয়কে অন্ধকারে পাঠিয়ে দিয়েছিল। জেনারেলদের শাসন চলছিল। আমরা স্বাধীনতার স্বাদ পাইনি। স্বাধীনতা ও বিজয়কে মূল্যহীন করে রেখেছিল।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা এখন অহংকার করে বলতে পারি, আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা ও বিজয়ের স্বাদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আমরা মুক্তি পাইনি। শেখ হাসিনা আমাদের মুক্ত করেছেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এভাবে থাকতে পারি, তাহলে আমরা পথ হারাব না। শিক্ষার আলো দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দেশকে একটি মর্যাদায় নিয়ে গেছেন। সেই মান-মর্যাদা নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে আরও এগিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, ‘৭১ সালে সাম্রাজ্যবাদীরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়েছিল। এখন উন্নয়নের বিরুদ্ধেও তারা বক্তব্য বিবৃতি দিচ্ছে। আমরা বিজয়ী জাতি। আমরা কারো মুখাপেক্ষী থাকতে পারি না। যখন আমরা মুখাপেক্ষী ছিলাম, তখন আমরা এগোতে পারিনি। ইউএসএ, জাতিসংঘ, পশ্চিমারা আমাদের বাংলাদেশকে নিয়ে বিবৃতি দিচ্ছে- এটা ভালো লাগে, গর্ব করার বিষয়।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ও প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন- প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন মুখ্য সচিব কবি ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ কে এম মতিউর রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরের আবিষ্কারক প্রধানমন্ত্রী: নৌপ্রতিমন্ত্রী
গ্লোবাল মেরিটাইম ইন্ডিয়া সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নৌপ্রতিমন্ত্রী
৭৪৩ দিন আগে
জিএম কাদেরকে ‘হত্যার হুমকি’, নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার নির্দেশ!
হত্যার হুমকি সম্বলিত বার্তা পাওয়ার অভিযোগে বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান নিশ্চিত করেছেন, বৃহস্পতিবার রাতে ওই থানায় জাপা চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী আব্দুল হান্নান বাদী হয়ে কাদেরের পক্ষে জিডি করেন।
জিডি অনুসারে, জিএম কাদের বৃহস্পতিবার ভোরে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তির কাছ থেকে একটি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পান। যাতে ওই ব্যক্তি তাকে এবং তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার হুমকি দেন।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়েও স্পষ্টতই সতর্ক করেছেন ওই ব্যক্তি।
ওসি বলেন, আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি।
আরও পড়ুন: জিএম কাদেরের সঙ্গে নির্বাচনী জোট না করতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ রওশনের
বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে টাইগাররা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: জি এম কাদের
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন: ২৮৯ আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ জাপার
৭৪৩ দিন আগে
বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিএনপি।
রবিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
আরও পড়ুন: আইসিএমএবি খুলনা ব্রাঞ্চে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং ডে’ উদযাপন
সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. মঈন বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের লাখ লাখ মানুষ রক্ত ঝরিয়েছেন এবং জীবন উৎসর্গ করেছেন।
কিন্তু আওয়ামী লীগ এদেশের কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে অকালে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তারা চরম দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছেন।
ড. মঈন আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের আওয়ামী লীগকে জিজ্ঞেস করতে হবে- কেন তারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করে বাংলাদেশে ‘একদলীয় স্বৈরাচারী' সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে।
পরে তারা রাজধানীর শেরে বাংলানগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
বিএনপি নেতারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ড. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, তাইফুল ইসলাম টিপু, রফিক শিকদার, নিপুণ রায় প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করার কথা রয়েছে।
সমাবেশে অংশ নিতে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়েছেন শত শত নেতা-কর্মী।
দিবসটি উপলক্ষে সারাদেশে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
এর আগে সকালে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তারা।
মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয় দিবস উদযাপন করছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উদযাপনে ঢাকায় ৩০ ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন
বাংলাদেশের জোন্টা ক্লাবে জাতিসংঘ দিবস উদযাপন
৭৪৩ দিন আগে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে আমরা যে বাংলাদেশ পেয়েছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা এগিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, ‘আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছি। আগামী দিনে এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নির্বাচনে কোনো শরিকের জয়ের নিশ্চয়তা দেবে না: কাদের
তিনি আরও বলেন, ‘একটা ভিশন নিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তবে অগ্রগতি-সমৃদ্ধির পথে প্রতিবন্ধকতা হলো সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘দেশে যে অপশক্তি নির্বাচনের বিরোধিতা করছে ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির পথে অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে, এরা শুধু সাম্প্রদায়িকতা কায়েম করতে চায় না, দেশের রাজনীতি ধ্বংস করাই এদের মূল লক্ষ্য।’
কাদের বলেন, ‘এই অপশক্তিকে রুখব এটাই আজকের দিনের অঙ্গীকার। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিরুদ্ধ শক্তিকে প্রতিহত করব, পরাজিত করব।’
আরও পড়ুন: স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের সুযোগ নেই: কাদের
আসন বণ্টনের বিষয় আসেনি: জাপার সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে কাদের
৭৪৪ দিন আগে
ইসির আপিল শুনানি শেষে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ২৭৫ প্রার্থী
রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল শুনানি শেষে ২৭৫ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশন (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে ছয় দিনের শুনানির সময় ৫৫৮ প্রার্থীর মধ্যে ২৭৫ জন তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
১৯৮৫ প্রার্থীকে আগেই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল, নতুন মিলিয়ে মোট ২২৬০ প্রার্থী আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থীরা তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন।
ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে অনুষ্ঠিত শুনানির শেষ দিনে শুক্রবার ২০ প্রার্থী পুনরায় প্রার্থিতা গ্রহণ করেন।
ইসি জানায়, আপিল শুনানির প্রথম দিনে ৫৬ জন এবং দ্বিতীয় দিনে ৫১ জন, তৃতীয় দিনে ৬১ জন, চতুর্থ দিনে ৪৪ জন, পঞ্চম দিনে ৪৩ জন এবং শেষ দিনে ২০ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফেরত দিয়েছেন।
রিটার্নিং অফিসারের বৈধ সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মোট ৩২টি আপিল ইসির কাছে দাখিল করা হয় এবং শুনানিতে কয়েকজন প্রার্থীর প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করা হয়।
এর মধ্যে বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের তিন প্রার্থী শাম্মী আহমেদ, ফরিদুপুর-৩ আসনে শামীম হক ও কক্সবাজার-১ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর প্রার্থিতা শেষ পর্যন্ত অবৈধ ঘোষণা করেন ইসি।
এদের মধ্যে শাম্মী, শামীম ও সেরনিয়াবাতের প্রার্থিতা দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে এবং সালাহউদ্দিন আহমেদের ঋণ খেলাপির কারণে বাতিল করা হয়।
৭৪৪ দিন আগে