বোর্ড থেকে এখনও পর্যন্ত খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ শুরুর অনুমতি দেয়া না হলেও সম্প্রতি গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি জানিয়েছে যে তারা দেশের সব বড় ক্রিকেটিং ভেন্যুগুলো প্রস্তুত করছে। যাতে ক্রিকেটাররা তাদের প্রস্তুতি শুরু করতে পারেন।
মিনহাজুল আবেদীন বলেন, ‘আমরা জুলাইয়ের শেষে বা আগস্টের শুরুতে ক্রিকেটিং কার্যক্রম আবার শুরু করার কথা ভাবছি। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হলে প্রশিক্ষণ পুনরায় চালু করার সুযোগ রয়েছে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা দেশের সব বড় ভেন্যুগুলো প্রস্তুত করছি।
কোভিড-১৯ পরিস্থিতি পরে এখনই আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু করতে পারি না। বড় মঞ্চে ক্রিকেট খেলতে যাওয়ার আগে আমাদের প্রচুর ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে। তাই আমরা প্রথমে ঘরোয়া ক্রিকেট দিয়ে শুরু করার পরিকল্পনা করছি, যোগ করেন তিনি।
বাংলাদেশের সর্বশেষ ক্রিকেট ম্যাচটি গত ১৬ মার্চ ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তার পর থেকে দেশে সব ধরনের ক্রিকেটিং কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
অন্যদিকে, গত ১১ মার্চ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশ তাদের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচটি খেলে।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বাংলাদেশের ১৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ স্থগিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬টি টেস্ট (যার মধ্যে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনটি, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুটি ও পাকিস্তানের বিপক্ষে একটি), চারটি ওয়ানডে (আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি ও অন্যটি পাকিস্তানের বিপক্ষে) এবং চারটি টি-টোয়েন্টি (যার সবগুলো ছিল আঢারল্যান্ডের বিপক্ষে)।