বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ভাঙন কবলিত জয়পুর এবং কোটাকোল ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ভাঙনে ভুক্তভোগেী মানুষের খোঁজ-খবর নেন এবং ভাঙন প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে সকালে মাশরাফি নড়াইলে নিজ বাড়ি থেকে লোহাগড়ার উদ্দেশে রওনা দেন। এ সময় মাশরাফির আসার খবর পেয়ে তাকে এক নজর দেখার জন্য শত শত মানুষ ভিড় করেন এবং তার সাথে ছবি তোলার হিড়িক পড়ে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সীদের।
মাশরাফির সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা প্রশাসক আঞ্জুমান আরা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) কাজী মাহবুবুর রশীদ, পানি উন্নয়ন বর্ডের কর্মকর্তারাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
প্রসঙ্গত, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচনী জনসভায় মাশরাফি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি জয়ী হতে পারলে এলাকার নদী ভাঙনরোধে কাজ করবেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথমবার মঙ্গলবার রাতে তিনি নড়াইলে আসেন। এর একদিন পর লোহাগড়াতে নদী ভাঙন এলাকার মানুষের কাছে ছুটে যান তিনি।