শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর প্রতিক্রিয়ায় তামিম বলেন, ‘আমি জাতিসংঘের সংস্থা ডব্লিউএফপি-র জাতীয় গুডউইল অ্যামবাসাডর হিসেবে নিযুক্ত হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এ সংস্থাটি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বকে ক্ষুধামুক্ত করার জন্য কাজ করে চলেছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, যদিও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, তবুও দারিদ্র্যের হার এখনও প্রকট, বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলগুলোতে। অনেকের জীবনকেই চলমান কোভিড-১৯ মহামারি আরও বেশি সংকটময় করে তুলেছে। আমি সাধ্যমত চেষ্টা করার আশা রাখি যাতে ডব্লিউএফপি ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই করে সহযোগিতা প্রয়োজন এমন সব পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারে।’
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে তামিম দেশব্যাপী ৬৪টি জেলায় স্কুলে খাদ্যপ্রদান, পুষ্টি ও জীবিকার পাশাপাশি কক্সবাজারে শরণার্থীদের নিয়ে বাংলাদেশে ডব্লিউএফপি-র বিভিন্ন সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনগণের কাছে তুলে ধরবে।
ডব্লিউএফপির বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রিচার্ড রাগান বলেন, ‘দেশে এবং বিদেশে অনেকের কাছেই সমানভাবে প্রিয় তামিম একজন সফল ক্রিকেটার। জনপ্রিয়তা ও মানুষের কাছে পৌঁছানোর পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য রকমের নৈতিকতা, মানুষের প্রতি সমবেদনা ও জনহিতকর কাজের স্পৃহা রয়েছে তামিমের। ডব্লিউএফপি পরিবারে তাকে পেয়ে আমরা ভীষণ আনন্দিত।’