ইমরুলের চাচাতো ভাই রনি গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সোমবার সকালে বানী আমিনের মৃতদেহ মেহেরপুর সদর উপজেলার উজ্জ্বলপুরে নিজ গ্রামে নিয়ে আসা হয় এবং করোনারভাইরাস মহামারির কারণে স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশে সীমিত সংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়।
ইমরুল কায়েসের বাবা ২৩ মার্চ সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ইমরুল কায়েস তাকে ঢাকার বিএসএমএমইউতে নিয়ে আসেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, তার একটি পা ভেঙে গেছে এবং তিনি কানে আঘাত পেয়েছেন।
উপজেলার মেহেরপুর-কাঠুলি সড়কের শহীদউদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গ্রামের বাড়ি থেকে মেহেরপুরে যাওয়ার পথে নসিমনের সাথে সংঘর্ষে তিনি আহত হয়েছিলেন।
এদিকে ইমরুল কায়েসের বাবার মৃত্যুতে সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদ এবং রুবেল হোসেন শোক প্রকাশ করেছেন।