তিনি বলেন, ‘অভিযোজন আমাদের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার হলেও, টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে কম কার্বন নিঃসরণেও বাংলাদেশ তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ করে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হ্রাসে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় সবুজ বেষ্টনী তৈরির কাজ চলমান রয়েছে।’
পরিবেশ সুরক্ষায় পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সোমবার আন্তর্জাতিক জলবায়ু পরিবর্তন কেন্দ্রে (আইসিসিএসিএডি) যৌথভাবে গ্লোবাল সেন্টার অ্যাডাপ্টেশন (জিসিএ) এবং জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত ফোরাম (সিভিএফ) আয়োজিত সপ্তম বার্ষিক বৈশ্বিক গবেষণা সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে ভাষণ প্রদানকালে এ কথা বলেন পরিবেশমন্ত্রী।
পরিবেশ মন্ত্রণালয় দেশের সবচেয়ে অসহায় ও দুর্বল জনগোষ্ঠীকে সম্ভাব্য সকল সহায়তা দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার একটি জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা প্রস্তুত শুরু করেছে। দীর্ঘ মেয়াদি কৌশলগত ১০০ বছরের ডেল্টা প্লান ২১০০ অনুমোদিত এবং গৃহীত হয়েছে।’
বিলুপ্তপ্রায় শকুন সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
সিভিএফ সভাপতি হিসেবে বর্তমানে এবং ভবিষ্যতে জলবায়ু সহিষ্ণুতা বৃদ্ধির কার্যক্রম জরুরিভাবে জোরদার করতে কাজ করছে বাংলাদেশ।
ওয়েবিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন জিসিএ’র সহ-সভাপতি বান কি মুন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাবের হোসেন চৌধুরী এবং জিসিএ’র বিশিষ্ট ফেলো আবুল কালাম আজাদ।
বায়ুদূষণকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সংকট হিসেবে দেখতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিসিএইডি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. সালিমুল হক।