দুই দফা রিমান্ড শেষে সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে সাবরিনাকে হাজির করে পুলিশ। তাকে রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে তার আইনজীবী মো. সাইফুজ্জামান তুহিন জামিনের আবেদন করেন।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে গত ১৭ জুলাই তেজগাঁও থানার প্রতারণা মামলায় দ্বিতীয় দফায় তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী তার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম মাসুদুর রহমান দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
তার আগে গত ১৩ জুলাই সাবরিনাকে আদালতে হাজির করে চারদিনের রিমান্ড চেয়েছিল পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১২ জুলাই দুপুরে সাবরিনাকে তেজগাঁও বিভাগীয় উপ-পুলিশ (ডিসি) কার্যালয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিঞ্জাসাবাদ শেষে তাকে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা না করেই রিপোর্ট ডেলিভারি দেয়ার অভিযোগে তেজগাঁও থানায় করা মামলায় গ্রেফতার করে পুলিশ।