বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে শনিবার অনলাইনে মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রান্তিক অঞ্চল থেকে শুরু করে শহর সবখানেই এবং স্বাস্থ্যখাতের সকল স্তরে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা সমানভাবে অব্যাহত রাখতে হবে।
এসময় মন্ত্রী করোনার এ ক্রান্তিকালে দেশের প্রায় ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও হাসপাতালসমুহে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের ৫২ হাজার কর্মীকে আরও নিবেদিত হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।
স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আব্দুল মান্নান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ইউএনএফপিএ’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি আশা টোর্কেসন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু ও আইইএম শাখার পরিচালক ড. আশরাফুন্নেছা প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।