বুধবার রাতে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এএসআই শরিফুল ইসলামকে ওই থানা থেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে পুলিশ লাইন্সে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
বায়োজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খন্দকার বলেন, ‘আমাদের এক পুলিশ সদস্যের সাথে এক সাংবাদিকের ভুল বোঝাবুঝি থেকে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে সাংবাদিক নেতাদের বৈঠকে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে। আমরা আমাদের ওই পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে নিয়েছি।’
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, এ ঘটনা তদন্তের জন্য বায়েজিদ জোনের সহকারী কমিশনারকে (এসি) তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, বুধবার বিকালে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার বালুচড়া এলাকায় একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে সড়ক অবরোধ করলে পু্লিশ শ্রমিকদের বিক্ষোভে লাঠিচার্জে করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এসময় ফটো সাংবাদিকরা ছবি তোলার সময় সাংবাদিক জুয়েল শীলকে লাঞ্ছিত করেন এএসআই শরীফুল ইসলাম। তিনি জুয়েল শীলের ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে সব ছবি মুছে দেন এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।