মঙ্গলবার বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ জামিন আবেদন করার অনুমতি দেয়। এ আবেদনের ওপর আগামী সপ্তাহে শুনানি হবে।
আদালতে মোয়াজ্জেম হোসেনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আহসান উল্লাহ ও সালমা সুলতানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
ফেনীর মাদরাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে থানায় জেরা করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ১৫ এপ্রিল সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়।
এ বিষয়ে ২৭ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রীমা সুলতানার পক্ষে ট্রাইব্যুনালে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মাদ আস সামছ জগলুল হোসেন তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ১৬ জুন শাহবাগ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১৭ জুন মোয়াজ্জেম হোসেনের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনালের বিচারক।