এত দিন উচ্চ আদলতের নিষেধাজ্ঞার কারণে তালিকা প্রকাশ করা যায়নি বলেও জানান তিনি।
মেহেরপুরে মুজিবনগর স্মৃতিকেন্দ্রের নকশা অনুমোদন সংক্রান্ত সভা শেষে সংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মেহেরপুর জেলা প্রশাসন এ সভার আয়োজন করে।
মোজাম্মেল হক বলেন, দেশের প্রতিটি জায়গায় মুক্তিযোদ্ধাদের নামে সড়ক, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে জানতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিবনগরকে স্বাধীনতার তীর্থ ভূমি হিসেবে গড়ে তুলতে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। কাজ শুরু হবে আগামী ১৭ এপ্রিলের আগে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসএম আরিফ-উর রহমান। উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, পুলিশ সুপার এসএম মোরাদ আলীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে মুজিবনগর স্মৃতিকেন্দ্রের মূল নকশা তুলে ধরেন গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি চিফ আর্কিটেক্ট আসিফুর রহমান ভূঁইয়া।