বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত মো. হৃদয় মাতব্বর (১৪) মধুর ক্যান্টিনের একজন কর্মচারী। তার শরীরে ককটেলের কয়েকটি টুকরো লেগে কেটে গেছে।
প্রক্টর বলেন, ‘ঢাবি ক্যাম্পাস ব্যবহার করে যারা অশান্তি সৃষ্টি করতে চায় তারাই এ বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এ ঘটনার জন্য যারা দায়ী তারা যে দলেরই হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি আরিফ হোসেন বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিতরা এ কাজের সাথে জড়িত থাকতে পারে। এর তদন্ত হওয়া উচিত।’
তিনি বলেন, ‘বোমা ফাটিয়ে ছাত্রদলের সদস্যরা ঢাবি ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে চায় এবং এভাবে তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়াতে চায়।’
এদিকে, ককটেল বিস্ফোরণের পর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনের পাশে রবিবার সকালে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তার আগে, গত বৃহস্পতিবার মধুর ক্যান্টিনের পাশ থেকে অবিস্ফোরিত অবস্থায় একটি ককটেল উদ্ধার করা হয়।