বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যুক্ত একদল বিক্ষোভকারী দুপুরের দিকে রাস্তায় নেমে সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এ সময় তারা ধর্ষণ ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে মিছিলও করেন।
সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করায় শাহবাগ এবং আশপাশের এলাকার বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন: ফেনীতে লংমার্চে হামলায় আহত ২০
ধর্ষণ, যৌন হয়রানি ও নারীদের প্রতি সহিংসতার ক্রমবর্ধমান ঘটনার প্রতিবাদে ঢাকা থেকে নোয়াখালী যাওয়ার পথে গত ১৭ অক্টোবর ফেনীতে একটি লংমার্চে হামলা চালানো হয়।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতারা ওই হামলা চালায় বলে অভিযোগ করেন লংমার্চের আয়োজনকারী বামপন্থী সংগঠনের নেতারা।
বামপন্থী সংগঠন, ছাত্র, যুবক এবং মানবাধিকার কর্মীসহ বিক্ষোভকারীরা, ‘ধর্ষণ ও বিচারহীনতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ ব্যানারে ৯ দফা দাবিতে তাদের লংমার্চ শুরু করেন।
সিলেট এমসি কলেজ এবং নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় সাম্প্রতিক গণধর্ষণের ঘটনার পর অক্টোবরের শুরু থেকেই দেশজুড়ে ধর্ষণ ও সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়।
ধর্ষণের ক্রমবর্ধমান ঘটনার বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসাবে কারাদণ্ডের পরিবর্তে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অনুমতি দিয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করেন রাষ্ট্রপতি।