প্রথম ফ্লাইটটির মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার সময়সূচি রয়েছে।
মঙ্গলবার এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেন, ‘এসব বিশেষ ফ্লাইট প্রক্রিয়া নির্বিঘ্ন করার ব্যাপারে আমি অত্যন্ত সচেতন রয়েছি। আমরা আমাদের বাণিজ্যিক অংশীদার করপোরেট ট্র্যাভেল ম্যানেজমেন্টের (সিটিএম) সাথে এই বিশেষ বিমানের ব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য কঠোরভাবে কাজ করে যাচ্ছি। যাতে চলতি সপ্তাহে পরের তিনটি ফ্লাইটে যাত্রা আরও সহজতর হয়। বিভ্রান্তির জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।’
তিনি আরও বলেন, ব্রিটিশ দর্শনার্থীদের দেশে ফিরে যাওয়ায় জন্য তাদের সার্বিক চাহিদা সম্পর্কে একটি ধারণা থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আমাদের সিটিএম পোর্টালে বুকিং না দিয়ে থাকেন, তবে তাড়াতাড়ি এটি করুন, যাতে যুক্তরাজ্যে যেতে আগ্রহী মানুষের মোট সংখ্যা আমরা জানতে পারি।’
পর্যটক, দর্শনার্থীসহ ব্রিটিশ নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে ২৩, ২৫ ও ২৬ এপ্রিল ঢাকা-লন্ডন রুটে আরও তিনটি বিশেষ বিমান পরিচালনা করছে যুক্তরাজ্য। চারটি ফ্লাইটে প্রায় ৮৫০ ব্রিটিশ নাগরিক নিজ দেশে ফিরতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, ব্রিটিশ নাগরিকদের যত দ্রুত সম্ভব যুক্তরাজ্যে ফেরার জন্য বিভিন্ন বিমান সংস্থা, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ এবং সরকারের সাথে যোগাযোগ করছে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা স্বেচ্ছায় বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।