তিনি ২০০৮ সালের পর এ প্রথম দেশে জন্মদিন পালন করছেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেছার পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবার বড় শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো অন্যান্য বছরের মতো এবারও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেয়ার জন্য ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের এ সময়ে প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থাকতেন এবং সেখানেই তার জন্মদিন পালন করা হতো। তবে এ বছর কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বিশ্ব নেতারা অনলাইনে অধিবেশনে অংশ নিচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, বিশেষ প্রার্থনা, ছবি প্রদর্শনী এবং আলোচনা সভার মতো বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সীমিত সংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া, যোহর নামাজের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন থাকছে।
রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহার, মিরপুর ব্যাপটিস্ট চার্চ, তেজগাঁওয়ের জপমালা রানি চার্চ ও ঢাকেশ্বরী মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনা হয়েছে।
শেখ হাসিনাকে জন্মদিন উপলক্ষে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি থেকেও শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।