ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশন জানায়, এই প্রক্রিয়াটি শুরুর আগে ব্রিটেনের ভিসা আবেদনের জন্য শুধু নগদ অর্থই জমা নেয়া হতো। এখন এই প্রক্রিয়ায় গ্রাহকরা আরও স্বচ্ছন্দে লেনদেন করতে পারবেন।
গত বছর সবগুলো ক্যাটাগরিতে প্রায় ২৫ হাজার বাংলাদেশিকে যুক্তরাজ্যের ভিসা দেয়া হয়েছে। যা পূববর্তী বছর থেকে ২৬ শতাংশ বেশি।
সেই সাথে, প্রায় ৮৫ শতাংশ ভিসা আবেদনকারী তাদের আবেদনের পর থেকে ১৫ দিন বা তার কম সময়ের মধ্যে সেবা পেয়েছেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশন জানায়, যেহেতু বাংলাদেশিরা পড়াশুনা ও ভ্রমণের জন্য বিট্রেনে যেতে পছন্দ করেন। সেক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য ভিসা প্রদানে আধুনিক, দক্ষ ও নিরাপদ এ পদ্ধতিটি আবেদনকারীদের আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ এ সেবা নিতে পারবেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন জানান, যুক্তরাজ্য সরকার জানে, প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে কি পরিমাণে ভিসা আবেদন পরে। সে কারণে ভিসা প্রদানের জন্য অর্থ জমা দেয়ার এ পদ্ধতি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েই যতটা সম্ভব কার্যকর করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘কার্যকর সেবা প্রদান লক্ষ্যের একটি মূল অংশ হলো এই ঘোষণা। আমাদের নতুন এ সেবায় আধুনিক, ডিজিটাল অর্থ প্রদানের পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। গ্রাহকদের কিভাবে ফি প্রদান করতে হবে এবং তাদের দেয়া অর্থের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা দেয়ার মাধ্যমে তাদের আস্থা বজায় রাখা হবে।’
ইউকেভিআইয়ের বাণিজ্যিক অংশীদার ভিএফএসের সাথে ছয় মাসের পাইলট প্রকল্পের অংশ হিসেবে এ পদ্ধতিটি চালু করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এ সময়ে মধ্যে গ্রাহকরা নগদেও ফি প্রদান করতে পারবেন এবং বাংলাদেশ অফিস তাদের মতামত নিয়ে ভবিষ্যতে আরও পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।’