মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর গাজী তাদের আদালতে হাজির করলে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহসান চৌধুরীর ভার্চুয়াল শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
অভিযুক্তরা হলেন- রিজেন্ট হাসপাতালের এডমিন অফিসার মো. আহসান হাবীব, এক্সরে টেকনিশিয়ান মো. আহসান হাবীব হাসান, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হাতিম আলী, রিজেন্ট প্রধান কার্যালয়ের প্রজেক্ট এডমিন রাকিবুল ইসলাম সুমন, প্রধান কার্যালয়ের এইচআর এডমিন অমিত বনিক, প্রধান কার্যালয়ের ড্রাইভার আব্দুস সালাম এবং প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ খান।
এদিকে ১৭ বছর বয়সী একজনকে টঙ্গীর সংশোধনাগার কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
কোভিড-১৯ পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট প্রদানে জড়িত থাকার অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও চেয়ারম্যানসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে র্যাবের ইনস্পেক্টর ফয়সাল উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি দায়ের করেন বলে বুধবার থানার ওসি তপন চন্দ্র শাহা ইউএনবিকে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে কোভিড-১৯ পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট প্রদান এবং রোগীদের কাছ থেকে অর্থ নেয়ার অভিযোগে উত্তরায় রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয় এবং হাসপাতাল সিলগালা করে দেয় র্যাব।
মঙ্গলবার বিকালে রিজেন্টের প্রধান শাখা এবং হাসপাতালের উত্তরা শাখায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।
এছাড়া কোভিড-১৯ পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট প্রদান এবং রোগীদের কাছ থেকে অর্থ নেয়ার অভিযোগে সোমবার হাসপাতালের উত্তরা এবং মিরপুর শাখায় অভিযান চালিয়ে আটজনকে আটক করে র্যাব।