একইসঙ্গে এসব মামলায় প্রকৌশলী শফিকুল ইসলামের জামিন আবেদন ৬ মাসের জন্য মুলতবি রেখেছেন আদালত।
সোমবার বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আসামির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা। দুদকের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক শুনানি করেন।
এর আগে শফিকুল ইসলামকে কেন জামিন প্রদান করা হবে না সেই মর্মে ১৭ আগস্ট ৪ সপ্তাহের রুল দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানিকালে সোমবার হাইকোর্ট মামলার তদন্ত ৬ মাসের মধ্যে শেষ করার আদেশ দেন।
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে আবাসিক ভবনে (গ্রিন সিটি) আসবাবপত্র সরবরাহে অস্বাভাবিক দাম ধরে দুর্নীতি ও কেনাকাটায় অনিয়ম করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। সেখানে একটি বালিশের পেছনে ৬ হাজার ৭১৭ টাকা ব্যয় দেখানোর খবর গণমাধ্যমে আসায় এটা ‘বালিশ দুর্নীতি’ হিসেবে পরিচয় পেয়েছে। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গত বছরের ১৩ডিসেম্বর ১৩ জনের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাতের দায়ে ৪টি মামলা করে। এর মধ্যে তিনটি মামলার আসামি প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম।