সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে জাতীয় টাস্ক ফোর্সের এক বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা বিশ্বাস করি এটি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।’
বিবৃতিতে বলা হয়, রোহিঙ্গা শিশু-কিশোরদের শেখার সুযোগ নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য তাদেরকে সঠিক দক্ষতা ও সক্ষমতা দিয়ে গড়ে তোলা এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতিবদ্ধতার স্পষ্ট ইঙ্গিত।
প্রাথমকিভাবে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ১০,০০০ রোহিঙ্গা শিক্ষার্থীকে লক্ষ্য করে সরকারি সিদ্ধান্তের সাথে সামঞ্জস্যতা রেখে আগামী এপ্রিল মাস থেকে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে মিয়ানমারের পাঠ্যক্রম প্রবর্তনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের পাঠ্যক্রমের ব্যবহার পর্যায়ক্রমে অন্যান্য শ্রেণিতেও সম্প্রসারিত করা হবে।
বাংলাদেশ সরকারের এই প্রচেষ্টা শিক্ষার প্রসার ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।