যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিকে আরও বেগবান করতে এনটিপির আওতায় এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে ব্র্যাক।
কক্সবাজারের সিভিল সার্জন কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার ভ্রাম্যমাণ এক্স-রে ভ্যানের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবার উদ্বোধন করা হয়।
এসময় মাইক্রোব্যাকটেরিয়াল ডিজিজ কন্ট্রোলের (এমবিডিসি) পরিচালক ও জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শামিউল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় কক্সবাজার জেলার সিভিল সার্জন ডা. মাহবুবুর রহমান, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (উপপরিচালক) ডা. মো. জাকির হোসেন খান, জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় বিশেষজ্ঞ ডা. বিশাখা ঘোষ ও ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির ব্যবস্থাপক এস এম গোলাম রায়হানসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এক্সরে ও অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট সংযুক্ত এ ভ্রাম্যমাণ গাড়ির মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রতিদিন গড়ে ১০০ জন রোগী এক্সরে করার সুযোগ পাবেন।
এর আগে, ব্র্যাক শরণার্থীদের মধ্যে যক্ষ্মা শনাক্তকরণে কার্যক্রম পরিচালনা করলেও করোনার মধ্যে প্রথমবারের মতো ভ্রাম্যমাণ এক্স-রে ভ্যান সেবা চালু করেছে। করোনা পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্বসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ সেবা দেয়া হবে এবং এ কার্যক্রমকে জোরদারের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ব্র্যাকের মাঠকর্মীরা এ সেবা সম্পর্কে রোহিঙ্গাদের মাঝে প্রচার-প্রচারণাসহ বিশেষ ক্যাম্পেইন অব্যাহত রেখেছেন।