এর আগে বুধবার ফি মওকুফের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এই টিউশন ফি’র আর্থিক মূল্য প্রায় দুই কোটি টাকা বলে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন আহমেদ নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আগামী সিন্ডিকেট সভা, একাডেমিক কাউন্সিলের সভা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ কমিটির সাথে আলোচনা করে পূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’
ফরিদ উদ্দীন বলেন, করোনাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের জন্য সাধ্যানুযায়ী সব ধরনের সহযোগিতা করে যাবে। করোনার শুরু থেকেই শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।
প্রসঙ্গত, আগামী ১৭ জানুয়ারি থেকে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ বর্ষ ও মাস্টার্সের চূড়ান্ত পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। পরবর্তীতে রিভিউ ক্লাস নিশ্চিত করা ও যাবতীয় ফি ৭০ শতাংশ মওকুফসহ ৫ দফা দাবি জানিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন:শাবি শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ
করোনাভাইরাস: শাবি শিক্ষার্থীরা তৈরি করল ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার’
সহপাঠীকে হয়রানি: অনশনে শাবির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী
দ্বিতীয় মেয়াদে শাবির ২২৪৩ শিক্ষার্থী পেল ইন্টারনেট সেবা
শাবি শিক্ষার্থীদের ১৫ জিবি করে ইন্টারনেট দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
করোনাকালীন সময়ে দীর্ঘদিন স্বশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকার পর আগামী বছরের ১৭ জানুয়ারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ বর্ষ ও মাস্টার্সের চূড়ান্ত পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। চলতি মাসের ১৭ তারিখ একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।