জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মাসুদ আলম সিদ্দিক ইউএনবি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
‘পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে’ বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, রবিবারের সংঘর্ষের ঘটনার পরের দিন আজ (সোমবার) জেলা স্কুল মাঠে ‘সর্বদলীয় মুসলিম ঐক্য পরিষদ’ ব্যানারে প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেয় ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ।
ধর্ম ভিত্তিক সংগঠনটির ভোলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান জানান পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সমাবেশটি করার কথা ছিল তাদের।
এদিকে, ‘নিরাপাত্তার জন্য’ ভোর থেকে জেলার অভ্যন্তরীণ সব রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে বলে ইউএনবিকে জানিয়েছেন বাস মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম।
অপরদিকে, সমাবেশের অনুমতি না পাওয়ায় ‘সর্বদলীয় ঐক্য পরিষদ’ নেতৃবৃন্দ ভোলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামি আন্দোলনের আতাউর রহমান।
সরেজমিনে দেখা যায়, জেলা স্কুল মাঠে কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি, শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে বিপুল সংখ্যক র্যাব ও পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।
এছাড়া, ভোর থেকেই জেলা শহরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), র্যাপিড অ্যাকশনস ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) ও পুলিশ টহল অব্যাহত রয়েছে।