তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে দেশের মানুষের সার্বিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও ঝুঁকির বিষয় বিবেচনা করে খোলা মাঠ ও ঈদগাহের পরিবর্তে সামাজিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জনগণকে নিকটবর্তী মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের অনুরোধ করা হয়েছিল।
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের প্রাক্কালে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের মহামারি বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশে আক্রান্ত ব্যক্তি এবং মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। এমন প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামা-মাশায়েখদের পরামর্শ নিয়ে সামাজিক দূরত্ব এবং আরও কিছু শর্ত সাপেক্ষে শুধু মসজিদে নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
‘আলহামদুলিল্লা, সারা দেশের মুসল্লিরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন,’ বলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।
সার্বিক সহযোগিতার জন্য দেশের সব ওলামা-মাশায়েখ, স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং গণমাধ্যম কর্মীদের ধন্যবাদ ও ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানান প্রতিমন্ত্রী।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।