টেকসই উপায়ে সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষা ও ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশ মেরিন বায়োডাইভারসিটি অব এরিয়াস বিয়ন্ড ন্যাশনাল জুরিসডিকশনে (বিবিএনজে) সই করেছে, যা ‘ট্রিটি অব দ্য হাই সিস’ নামেও পরিচিত।
বুধবার জেনারেল অ্যাসেম্বলি বিল্ডিংয়ের ট্রিটি ইভেন্ট এলাকার নিচ তলায় ইউনাইটেড নেশনস কনভেনশন অন দ্য ল অব দ্য সি’র (ইউএনসিএলওএস) অধীনে এই চুক্তি সই করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রীর কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
বিবিএনজে ইউএনসিএলওএস’র কাঠামোয় বিকশিত একটি নতুন উপকরণ।
মোমেন বলেন, তিনি সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান এবং নেদারল্যান্ডের বৈদেশিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক মন্ত্রী লাইজে শ্রেইনেমাকারের সঙ্গে কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগদানের পাশাপাশি জলবায়ু গতিশীলতার ওপর প্রাতঃরাশ শীর্ষ সম্মেলন এবং ১৮তম এশিয়া সহযোগিতা সংলাপসহ বেশ কয়েকটি উচ্চ পর্যায়ের ইভেন্টে অংশ নিয়েছেন।
জলবায়ু সম্মেলনে মোমেন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বাকি দেশগুলোর কাছে রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ধনী দেশগুলো মূলত কার্বন নির্গমনের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবদান মাত্র শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ধনী দেশগুলোকে প্রতি বছর জলবায়ু তহবিলে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি মেনে চলার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এসডিজি অর্জনের অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রীর
জাতিসংঘের প্রথম নারী মহাসচিব পাওয়ার সময় এসেছে: ইউএনজিএ প্ল্যাটফর্মে প্রধানমন্ত্রী