তিনি বলেন, ‘সিলেট মহানগরের পরিধি বাড়ানোর কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে এবং বেশ অগ্রসর হয়েছে। নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠিত হলে পরিকল্পিতভাবে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হবে। সে কারণে এ আইন প্রণয়ন করা অত্যন্ত জরুরি।’
এ বিষয়টি ত্বরান্বিত করতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০২০’ বিষয়ে মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এ সময় খসড়া আইনের বিষয়ে নতুন কোনো পরামর্শ থাকলে তা আগামী ১০ দিনের মধ্যে লিখিত আকারে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়।
ড. মোমেন বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার হলো জনগণের সরকার, তৃণমূলের সরকার। সে কারণে সবার সাথে আলোচনার মাধ্যমে এ আইন প্রণয়নের জন্য মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে।’
সভায় জানানো হয়, সিলেট মহানগরীকে আধুনিক ও আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং এ অঞ্চলের সুপরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার জন্য আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম নাহিদ, সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ কয়েস, আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট চেম্বার সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব, সিলেট উইমেন চেম্বারের সভাপতি স্বর্ণলতা রায় প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।