সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হতে যাওয়া এ পাইলট প্রকল্পটির লক্ষ্য হলো বেসরকারি খাতে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য একটি কার্যকর মডেল প্রদর্শন করা।
বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের আইএফসি কান্ট্রি ম্যানেজার ওয়েন্ডি ওয়ার্নার বলেন, ‘এটি একটি অনন্য ধারণা। এটি সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রান্তিক নিম্নভূমি ব্যবহার করে বাংলাদেশে সরকারকে কার্যকর এবং টেকসই নবায়নযোগ্য জ্বালানি মডেল তৈরিতে সহায়তা করবে। এ মডেলটি সারা দেশে গ্রহণ করা যেতে পারে।’
‘বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পগুলোতে আরো বিনিয়োগের উৎসাহ এবং তাপ শক্তির ওপর নির্ভরতা হ্রাস করার লক্ষ্য নিয়েছি,’ বলেন তিনি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আইএফসির ৮২০ কোটি ডলারের বেশি বিশ্বব্যাপী বাজেট রয়েছে, যার অর্ধেক নবায়নযোগ্য।