সোমবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিভাগের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. আবু নাছের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
তবে জরুরি পরিষেবা যেমন- বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও অন্যান্য জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর কার্যক্রম (স্থলবন্দর, নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর), পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাকসেবা ও সংশ্লিষ্ট কাজ, খাদ্যদ্রব্য, সড়ক ও নৌপথে সব ধরনের পণ্য, রাষ্ট্রীয় প্রকল্পের মালামাল, ওষুধ, ওষুধ শিল্প, চিকিৎসাসেবা ও চিকিৎসা বিষয়ক সামগ্রী পরিবহন, শিশুখাদ্য, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া, ত্রাণবাহী পরিবহন, কৃষিপণ্য, শিল্পপণ্য, সার ও কীটনাশক, পশুখাদ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদিত পণ্য, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্য এবং জীবনধারণের মৌলিক পণ্য উৎপাদন ও পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতামুক্ত থাকবে।
পণ্যবাহী যানবাহনে যাত্রী পরিবহন করা যাবে না বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় আগামী ১৬ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি বর্ধিত করার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এক আদেশ জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
আদেশে আরও বলা হয়, ‘ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটিতে কেউ কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। ওই সময়ে আন্তজেলা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।’
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে প্রথম দফায় গত ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি অফিসে সধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দ্বিতীয় দফায় তা ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় দফায় ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত এবং চতুর্থ দফায় ৫ মে পর্যন্ত ছুটি বর্ধিত করা হয়েছিল। তবে পরিস্থিতির উন্নত না হওয়ায় ১৬ মে পর্যন্ত বাড়াল সরকার।