রাজপ্রাসাদের অজ্ঞাত উৎস এবং দ্য সান পত্রিকার বরাতে খবরে বলা হয়, উইলিয়াম তার অসুস্থতার তথ্য প্রকাশ না করে টেলিফোন ও ভিডিও কলের মাধ্যমে নিজের কাজকর্ম চালিয়ে যান। কারণ তিনি কাউকে উদ্বিগ্ন করতে চাননি।
ক্যানসিংটন প্যালেস রবিবার কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি, তবে প্রতিবেদনটি অস্বীকারও করেনি।
পত্রিকাটি জানায়, উইলিয়ামকে প্রাসাদের চিকিৎসকরা সেবা দেন এবং তিনি সরকারি বিধি মেনে পারিবারিক বাড়ি অ্যানমার হলে আইসোলেশনে ছিলেন।
গত মার্চে প্রিন্স চার্লসের কোভিড-১৯-এর হালকা উপসর্গ দেখা দেয়। পরে সুস্থ হওয়ার পর তিনি প্রথম জনসম্মুখে এসে জানিয়ে ছিলেন যে অসুস্থ থাকার সময় তিনি স্বাদ ও ঘ্রাণশক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন।
উইলিয়াম মধ্য-অক্টোবরে তার দাদি রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে জনসম্মুখে এসেছিলেন। গত মার্চের পর এটি ছিল রানির জন্য প্রথম প্রাসাদের বাইরে জনসম্মুখে আসা। তারা দক্ষিণ ইংল্যান্ডের পোর্টন ডাউনে ডিফেন্স সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ল্যাবরেটরিতে বিজ্ঞানীদের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন।