ক্রিমিয়ার আঞ্চলিক নেতা সের্গেই আকসিনভ জানান, ওই শিক্ষার্থীর সাথে স্থানীয় এক লোকও ছিল। যারা হামলার পর নিজেরাই নিজেদের হত্যা করে।
বন্দর নগরী কার্চের এ ঘটনাকে সম্ভাব্য সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে প্রথমে মনে করেছিল রাশিয়া। জরুরি কর্তৃপক্ষ প্রাথমিকভাবে এটাকে গ্যাস বিস্ফোরণ বলে জানিয়েছে। পরে বলেছিল, কলেজের ক্যান্টিনে রাখা বিস্ফোরক ডিভাইসের কারণে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, বন্দুকধারীর গুলিতে এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
তদন্তকারী কমিটি জানিয়েছে, হামলাকারী ভ্লাদিস্লাভ রসলিকভের বয়স ১৮ বছর। কলেজে প্রবেশের সিকিউরিটি ক্যামেরায় একটি রাইফেলসহ তাকে প্রবেশ করতে এবং শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ছুড়তে দেখা গেছে। বন্দুকের গুলিতেই সবাই নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কমিটি।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন। এছাড়া হতাহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট।